চশমাটা হয়তো টেবিলে
নয়তো মেঝেতে চেয়ারের পাশে পড়ে থাকবে,
ডাঁটখোলা অবস্থায়ই, আনফোল্ডেড।
ল্যাপটপের মনিটরটা হয়তো ওঠানোই থাকবে,
উৎসুক কেউ হয়তো এক নজরে দেখে নিতে চাইবে,
কবি ঐ সময়ে ঠিক কী ভাবছিলেন!


এক তৃতীয়াংশ কফি হয়তো রয়ে যাবে কাপটাতে,
ডায়েরীর পাতার ভাঁজে ভাঁজে ছোট ছোট চিরকুট,
ওভাবেই রবে!
ইউটিউবের গানটা চলতে চলতে থেমে যাবে একসময়;
কিন্তু মনিটরের পর্দায় গানের স্থিরচিত্রটা ভেসে থাকবে।
মানুষ ভেবে একসময় অবাক হবে,
এত ক্ষুদ্র পরিসরেও,
কবির চিন্তা, মনন ও বিচরণ জগদ্ব্যাপী কতটা বিস্তৃত ছিল!  


রিজাইনা, সাচকাচুয়ান, কানাডা
১৫ জুলাই ২০২৩