তামার প্রান্তর। কেয়ামতে বিভীষিকা। সূর্যের প্রখর তেজ। মুখে ইয়া নাফসি ইয়া নাফসি ধ্বনি। সময়ও থমকে। মাথার মগজ গলবে। পায়ের পাতার জীবাশ্মস্খলন। সবাই ভীত সন্ত্রস্ত। অনুতাপের আগুন। চোখে জল। প্রচন্ড তৃষ্ণার্ত্ব। কে ভাল কে মন্দ। বুঝার উপায় থাকবে কী? সামনে ফোলশেরাতের সাঁকো।

কঠিন দিবস। সেই দিন দিশেহারা। পরম কান্ডারী তুমিই ইয়া হাশির হে সমবেতকারী সাঃ। সমবেত মানবজাতি। নতশির। তোমার হাতেই শুধু মুক্তির পতাকা। পাণীয় হাউজে কাওছার। একবার পাণই তৃষ্ণার বিনাশ। মুমিনের সেই আশা। কেয়ামতের রূপরেথা।

ইয়া হাশির- হে সমবেতকারী সাঃ। হাশর ময়দান। জমিন নিস্তব্ধ। যখন সবাই একা। তুমি ডাকবে। সেজদায় কাঁদবে ইয়া উম্মতি ইয়া উম্মতি হাঁকে। ঘুচবে ভয় আর শঙ্কা। তোমার আলোয় আলোকিত হবে। একটু সুপারিশ। সেদিন আমায় রেখগো তোমার শাফায়াত আসন।