লেখকঃ মোঃ জহিরুল হোসাইন খান নাছিম।
হে মারিয়া, হে সুন্দরী, সুনয়না, সুহাসিনী লাস্যময়ী, তুমি ত্যাজোদিপ্ত শিখা, তোমার রাঙ্গা অধরে,লুকায়িত সুপ্ত বাসনা ফুটে উঠে, আঁধারের জোনাকীর আলোয় সুস্পষ্ট,
আমি মুগ্ধ নয়নে, তাকিয়ে থাকি আর ভাবি
স্রষ্টার সৃষ্টির রহস্যে ঘেরা সুন্দরীর কী দারুন কমনীয়তা দেখে আমি পরিতুষ্ট।
বুকের ভিতরের কোন এক স্থানে,কিছুটা ব্যথা অনুভবে
সুপ্ত কামনা জেগে উঠে,তড়িত বেগে,
ভূকম্পন বুঝি,আমার দেহের প্রতিটি কোষে
আঘাত হানে,দুমরে মুচরে ,সব কিছু দেয় ভেঙ্গে।
আমার দু’চোখ ঘুরে ঘুরে ,বারে বারে ফিরে চায়
তোমার সুঠাম দেহের কমনীয়তার,প্রতিটি পরতে,
যেন যাদুর পরশে,আকর্ষনে আরও কাছে টানে
ঘর্মাক্ত বদনে,উত্তেজক ঘ্রাণে, স্নাত হতে।
কিন্তু বিবেক আমাকে জাগ্রত করে,লালসার বলয় থেকে
তপ্ত ধমনীকে সিক্ত করে, ঘামে ঝরা নৃত্যে,
অশান্ত মন শান্ত করে, স্বচ্ছ্ব বায়ে মিশে
স্পন্দিত বুক,টেনে আনে শোক, নিভৃতে।