নিজেকে আড়াল করে শ্লাঘনীয় মন!
অতিবাদী জড়াজড়ি হৃদে সন্দীপন।
অবিনয়ী চেতনায় বিসদৃশ যাচে
হাহাকার অর্ন্তদাহে সংবেদ রচে।
দখলতি চাও কেন নীতিহীন মনে?
চিরদিন নদারত হয়ে ঠনঠনে।
চাটুকারে অবিষাদ বিরুত জমায়
জলন্ত কিছু হৃদয় খুজেছে তোমায়।
ভুলে গেছো মর্মজ্বালা? খত যথোচিৎ
দহনীয় কুটাভাষ নিয়েছো কিঞ্চিৎ।
আজ দেখি অসহায় মধু জলে ভরা!
অহমিকা নিয়ে তুমি কেন অগোচরা?
অশ্রুজ্বলে বিলোপন শেষে পরাজয়
গুরুহীন শিষ্যরাও খুঁজে কল্পক্ষয়।
(লুব্ধমতির এক কবি কিছু চাটুকার সাথে নিয়ে এ আসরে আমাকে সনেটের শিশু বলেছিলে। সে এখন আড়াল। সেসব অকবিদের উদ্দেশেই এ প্রতিবাদী সৃজন।)