কোথায় সুশিক্ষার অবস্থান এ’ধরণী বলা মুশকিল
আজ বিশাল একটি অভিজ্ঞতা নিলাম।
আমার স্ত্রী’র চাচাতো ছোট ভাই এসেছে বেড়াতে
পড়া লেখা করেছে মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং।
সরকারী ভাবে চায়না মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং ইনষ্টিঃ
পড়া লেখা শেষে শিপিং মাস্টার অফিস চট্টঃ
চট্টগ্রাম ঘাটির অফিস সদর দপ্তর হতে সনদ-পত্র
যা গ্রহণ ও পারর্মিশন থাকলে সহায়ক কর্ম!
উক্ত সনদটি পেতে ধন্যা ধরতে হয়েছে অর্থপ্রলোভ
সরকারী কর্মকর্তা নিয়মানুযায়ী প্রাপ্য ছাত্ররা।
সেই জায়গায় হয়রাণী হাজারো কথা হুকমি-ধামকী
ছাত্রদের বলেন কেন এসেছো, এখানে কি?
অথচ ছাত্রদের অধিকার কর্মরত মেরিন কর্মকর্তার
অফিস দায়িত্বরত কর্মকর্তা দিতে বাউন্ড।
সেই জায়গায় ছাত্রদের হুমকি প্রদর্শন ভৃতি সৃষ্টিমন
কেন করেছেন জানা থাকা খুবই দরকার।
শোনেন আমি জেনেই অবাক হয়েছি হাই’রে মানুষ
এই সমাজ তটের চলধারা অমনুষ্যতা রূপ।
ছাত্রদের হয়রানী করার কারণ উক্ত পারর্মিশনেরই
গোপনে টাকা চায় জন প্রতি পঞ্চাশ হাজার।
সাথে উক্ত দপ্তর পিয়নও দশহাজার টাকা করে চায়
তবে মিলবে অনুমতি মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং পাস।
করতে পারবে ছাত্ররা কর্ম জীবন চলার পরিক্রমমন
ইতিকথা জীবনের গল্প শতধা মানুষ কান্ড-জ্ঞান।
এই হল সমাজ শেষ শিক্ষিত মানুষ দায়িত্ব পালনরত
কোথায় ওদের ধর্ম; সরকার বেতন দেয় অযথা ওদের
ঐ’সকল কর্মকর্তারা অত অভূক্ত কতকাল বেতন দেয়
না। সংসার পরিচালনায় হিমসিম দিনাতিপাত।
তাই তো চায়না হতে পড়াশুনা ফেরত ছাত্র-ছাত্রীদের
সিডিসি সনদ নিতে যেখানে সরকারী ফিস!
মাত্র কম-বেশী পঁয়ত্রিশশত টাকা টেজারী জমাতে
পেয়ে যাওয়ার কথা ছাত্র-ছাত্রীদের সেখানে..
ঐ’খানে ঐ’টা বাদেই দিতে হয় পঞ্চাশ সাথে পিয়নেরও
দশহাজার টাকা। উক্ত কর্মকর্তাদের টেবিলে..
দেখা যায় তাজবিহ্ টুপি মসজিদ হতে নামাজ শেষে
বলে গোপনে দেখা করতে। দেখা হলেই বলে এখানে?
তারমান লোক দেখানো তিরস্কার মূলক আচরণে
হতভম্ব ছাত্র-ছাত্রীরা কি ব্যবহার জনাবের।
ছাত্র-ছাত্রীরা বুঝে নিলো জনাব ছাড়বে না অর্থব্যতিত
ষোল লাখ টাকা নগদ পেয়েই ছাড় দিলেন সনদ পত্র।
এই হল সভ্যতা কি শিক্ষা নৈতিকতার পরিচয় মানুষ
কোথায় আমাদের প্রজন্ম শিক্ষা অপূর্ব জীবন?
ওরে মানুষ হারাম খোরের দলেরা ধ্বংস তোদের হবে
হবেই হবে আজ অথবা কাল অপেক্ষা মাত্র।
জেনে নেন কোথায় সভ্যতা সুশিক্ষা কোথায় প্রজন্ম দেখা
অভিজ্ঞতা নিলাম মেরিন ইঞ্জিনিয়ারিং সমাপনীর।
সিডিসি পাস নিতে হয়রানী স্বীকার এ’ধরনী সমাজ ব্যবস্থা
হে আল্লাহ্ রক্ষা করিও মানুষকে মানুষ বানাও।