প্রতিটি বৎসর মার্চ মাস আসলেই
মনে পড়ে অগ্নিঝড়া স্মৃতির কথা।
ইতিহাস রচনার স্বাধীনতার কথ্য
পশ্চিমাদের ঘৃণিত শাসন ব্যবস্থা!
পূর্ব বাংলাকে রেখেছিল অন্ধকার
নির্যাতন নীল চাষ সিংহ ভাগ ওরা
ভোগ বিলাস চাকরী-বাকরী সবই
অধিকার বৃট্রিশ শাসন তাপেদার।।
না দিয়েছিল পূর্ব বাঙ্গালীর সুযোগ
ভাল পদ-পদবী দেশ পরিচালনা!
না দিয়েছিল অধিকার দেশ জনতা
সব কিছু থেকে বঞ্চিত রেখেছিল।।
ঐ'সেই-পশ্চিমা-শাসনাবস্থা-শাসক
স্বাধীনতা একদিনে আসেনি ঐ'সেই
পশ্চিমাদেশ শাসন সামরিক জান্তা
ওরা ছিনিয়ে নিয়েছে বাংলার নারী!!
মা-বোনদের ইজ্জ্বত; অনাহারে রাখা
বাংলার আপামোর-সাধারণ জনতা!!
এমন বরবর জাতি ঘৃণিত পশ্চিমারা
আজো কি ওরা ঠিক হয়েছে জানি কি?
জানার মত জ্ঞান আছে কি বাঙ্গালীরা
সুসন্তান? কই ক'জনা আছেন পূর্বাদেশ?
সেই সুসন্তান কামনা করছে বাংলাদেশ
আজো স্বাধীন সার্বোভৌমত্ব তাই চায়।
তাই তো এই বাংলাদেশ দেখেছে ভাষা
-আন্দোলন'৫২ ও ২১'শে ফ্রেব্রুয়ারী;২৬
'শে মার্চ; ১৬-ই-ডিসেম্বর এক একটি জয়
ছিনিয়ে এনেছেন এ'দেশ বীর-বাঙ্গালীরা।
সেই তো মার্চ মাস ছাব্বিশ আসলেই মন
বিচলিত হয়। এক এক করে এই কেমন?
ছিল কেমন; পরাধীনতা ছিল কি? সমস্ত
কিছুই প্রাণে হাজারো কথা বাঙ্গালীর মার্চ।।
*************************
বাণী: স্বাধীনতা অর্জন করাটা যেমন একত্রিত জন সমষ্টি এক মত ও শক্তি প্রয়োগ বিনিময় অর্জিত। তেমনি শত ব্যক্তির বুঝ-অবুঝ দ্বি-মত থাকা সত্ত্বেও ঐ'রূপ স্বাধীনতার অর্জিত ভিত্তি অক্ষুন্ন রক্ষার্থে দলমত নির্বিশেষে এক ও ঐক্য বদ্ধ থেকেই মর্যাদায় পরিপূর্ণ থাকাটা অবশ্যই কাম্য।