আর যাই করো মানুষ নাম সকল
নিজ যোগ্যবান হবে কর্মঠ মনটি!
শত পরিশ্রম বিনিময় অর্জন দীক্ষা
বিদ্যতা পরিপূর্ণ ধর্ম প্রতি আস্তায়।
নিজে যোগ্যবান হওয়া উত্তম কর্ম
অপরকেও যোগ্যতা অর্জনে ডাকা!
এমন আহবান কল্যাণ বয়ে আসে
একে অপর সমাজ তটে মূল্যায়িত!
"যোগ্যতার মর্যাদা দিতে জানা"
তবেই যোগ্য লোকেরাই যোগ্যকে'
দিতে জানবে একে অপর মর্যাদা
রতনে রতন চেনে মানিকও মুক্তা!
এক শ্রেণির পশুরা চেনে কচু-ঘেচু
মানুষ হয়ে যদি মানুষকে না চেনে!
বিধাতার বিধান চিনবে কেমন করে
বিধাতার বিধান না চেনা মানে অন্ধ!
ঐ'মানুষেরা কখনোই পরিপূর্ণ মানুষ
জ্ঞান লাভ করতে পারেনি এ'ধরায়!!
আর সেই সকল মানুষেরা পারবে কি
ঐ'মন মর্যাদা দেয় যোগ্যকে মূল্যায়ন?
অযোগ্যরা মর্যাদা পূর্ণ জীবন লাভে
ধন্যতা পেলে তারা কি কখনো দেন
মর্যাদা যোগ্যবান ব্যক্তি সত্য-নিষ্ঠ্য
সফল মানুষকে সুন্দর মনটি হতে?
না না না ওরা অন্ধকার জীবন হতে
এসেছে অন্ধকার পাপি মনটি দিয়ে
মিথ্যা ও জাল দলিল দস্তাবেজ জয়
পদ-পদবী-মূল্যায়ন-পরিবারও-ঐ'!
পশু স্বভাব মানুষেরা যতই হোক ধনী
হোক তারা অর্থ-বিত্তে আর ইটপাথর
পোশাক ঠাট-বাট লেবাজ ধারণ চাক-
চিক্কের রহস্য মুখোশ ধারী ওরা পশুই।
***********************
বাণী: যে সকল মানুষ নাম পশুরা যোগ্যতার বাহিরে নানান রকম অবৈধ ফন্দি-ফিকিরে মানুষ ঠকায়ে অর্থ লুটতরাজ করে। সেই সকল অমানুষেরা লেবাজধারী ও লম্পট ধনীও বটে। ঐ'সকল লোকদের নিকট সততা, কর্তব্য নিষ্ঠা, কর্মদক্ষতা ও ন্যায়-নীতিবান এবং সুশিক্ষা লোকেদের মূল্যায়ন তো করেই না। বরং হিতে বিপরীত ওদের মতন আরো দশজনাদের নিকট হ্যায় প্রতিপন্ন করে অবমূল্যায়ন করে থাকে। যা সুশিক্ষার মর্যাদা প্রাপ্তিতে এক বড় ধরণের অন্তরায়।