আমাদের গ্রামটি কত যে ভালো লাগে
গ্রামের নামটি পরানপুর।
কতকথা একটি মনের মধ্যে জমা রয়
বসবাস গ্রামাঞ্চল মানুষ।
আছে সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ও
বেসরকারী একটি হাইস্কুল।
দু'টি কিন্ডার গার্ডেনও ক'টি মসজিদ-মাদ্রাসা
বিনোদন ও শরীর চর্চা মাঠ!
মাঠটি যেন অতীত হতেই সুনাম বর্ধন
পরানপুর সাথীসংঘ ক্লাব।
নান্দনিকতা পূর্ণ ফুটবল প্রেমের ভক্ত
সদর জেলায় নামকরা।
আমিও এক সময় প্রাথমিকে পড়ালেখা
করেছি সফলতায় মুগ্ধ।
একটি কুমার নদী বয়ে গেছে গ্রামঘেষে
নদীটির অপরূপ সৌন্দর্য!
সেই ছোট্টবেলা হতেই আমি মুগ্ধ ছিলাম
বর্ষার মৌসুমে নাইতাম!
মনের মাধুর্য মিলায়ে পাড়ার সাথী সবাই
ভালো লাগতো প্রশান্তিতে।
সবুজ গাছ-পালায় ভরপুর গ্রামটির মধ্য
পিচ ঢালায়ের সড়কবর্ধন।
পরানপুর নামক একটি ছোট্ট হাটবারও
বসে সোমবার-বৃহস্পতিবার!
সুবিশাল সৌন্দর্য বর্ধন সম্বলিত ইউনিয়ন
মাচ্চর ইউনিয়নে ভূষিত।
চন্ডিপুর-শিবরামপুর নামক ঢাকা সড়ক
ঘেষেই স্থাপিত জনমঞ্চ।
গ্রামটিতে শিক্ষার হার প্রায়ই নব্বইভাগ
সকল ধরণ কর্মজীবিরয়!
ঈদ-পার্বণ উৎসব ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান
গ্রামটির স্মৃতির অনন্য।
***********************
বাণী: নিজস্ব গ্রাম! যেখানে জন্ম পরিচয় স্বীকৃতি প্রদানে বদ্ধপরিকর। সেই গ্রাম হয় মায়ের মতন সম্মানের। যে সকল সন্তানেরা মানুষের মত মানুষ হয়ে পিতা-মাতাকে যেমন সম্মানিত করে থাকে। তেমনটি গ্রামকেও সম্মানিত করেন। আর ঐ'সকল সুসন্তান গ্রামের জন্য অপরিহার্য।