আজ পবিত্র কুরবাণীর ঈদের দিন
সাঁজ সকাল ঘুম হতে জেগেছি।
পরিবার সকল একে একে জেগেছে
পশ্চিম গগণ হতে সকল মসজিদ!
আজান ধ্বনিত আহবান এসো এসো
ডাকছে ফরজ নামাজ আদায় পর্ব।
ফরজ নামাজ কায়েম শেষে আহবান
ঈমাম সাহেব প্রচার বিশাল মহত্ত্বা!
ঈদ মোবারক!! ঈদ মোবারক ঈদ!!
আল্লাহু আকবর আল্লাহু আকবর!
লা-হাওলা ওয়া কুয়াতা হিল্লা।বিল্লাহিল আলীউল আজীম।
আল্লাহু আকবর আল্লাহু আকবর!
ওয়ালিল্লাহিল ওয়াল হামদ্।
এই ভাবেই দোয়া পাঠ যেন ধর্মীয় অনুভূতি ঈদ
আমেজ অনুশাসন অনুপ্রেরণা।
মহব্বত বিধাতার আদেশ পালনীয় সেই ইঙ্গিত
এক আল্লাহর প্রতি আস্তাচল।
সকাল বেলার নির্ধারিত সময় ঈদ নামাজ আদায়
বাহ্ খুব ভালো লাগলো মনটি।
মুসল্লিদের মধ্যে একে অপর মুলাকাত শেষান্তে
কুরবাণী সস্পূর্ণার্থে গরূ দেখা!
কুরবাণীর গরূ গাঁ-গোসল সেরে প্রস্তুত কুরবাণী
এরই মাঝে হাজির হুজুর জবাহ্!
কুরবাণীর গরুটি যথাযথ মর্যাদায় দক্ষণ দিকে
মাথাটি লুটায়ে পশ্চিমে হুজুর ছুঁরি।
আল্লাহ্ আকবর আল্লাহ্ বলেই দোয়া পরিহিত
অবস্থায় পবিত্র কুরবাণী গরু জবাহ্।
এভাবেই শেষ হয় গোস্ত বানানো ও বন্টন পর্ব
নিয়মানুযায়ী ধর্মীয় আদেশ মান্যেই।
কাজ শেষ সময় লেগেছে প্রায় দুপুর আড়াইটা
কুরবাণীর গোস্ত বাড়িতে এনে আরো..
ভাগ আপন জনেদের মধ্যে বন্টক নিজস্ব রান্না
ঐ'জায়গা সময় হারমানা অপারোগতা।
সেখানেও ভাগটি যেন অনন্য হয় এক অভিনব
বিচার্য বিশ্লেষণ মধ্য দিয়ে বন্টক পর্ব।
সারাটি দিন যেন কর্তব্য পরায়নতা ন্যায়নীতির
এমন করেই অতিবাহিত দিনটি ব্যস্ত!
শত ব্যস্ততার মধ্য দিয়েও একে অপর কুশলি
মত ঈদ পর্ব বলে কথা বিনিময় সম্পূর্ণ।
সত্যই খুব ভালো লাগা ছিল ঈদ দিনটি বেশ
ঈদ মোবারক ঈদ।। আজ কুরবাণীর ঈদ।
**************************
বাণী: কুরবাণী ইসলাম ধর্মীয় দৃষ্টি কোণ হতে খুবই গুরূত্বপূর্ণ। যা পালনীয় যথাযথ মর্যাদা পরিপূর্ণে হালাল উপার্জন অর্থ দ্বারা আল্লাহ্ গরু কুরবাণীর ব্যবস্থা জায়েজ করেছেন। কোন অবস্থাতেই নাজায়েজ অর্থ বিনিময় কুরবাণী কোন অবস্থাতেই জায়েজ নয়। পরিপূর্ণ পবিত্রতা বজায় রেখেই কেবল মাত্র আল্লাহকেই রাজি-খুঁশি করণার্থে, এই কুরবাণী পালনীয়। অন্যথায় কুরবাণী জায়েজ হয় না। গরীব দুঃখিদের মাঝে গোস্ত বিতরণ একটি অসাধারণ বন্টক প্রথা। আমার হ্নদয় মধ্যে দোলা দিয়ে থাকে। ধর্মপ্রাণ সর্বোস্তর উপযুক্ত মুসলিমগণের জন্য অবশ্যই কুরবাণী জায়েজ। যা অবশ্যই পালনীয়।