একিছু মানুষ রয় খুবই সাধারণ
লোভ-লালসা কম!
লোভ-নেই এমন মানুষও আছে
অর্জন করেই চায়।
হে আল্লাহ্ করিও সাহায্য যেন
দু'টি হাত না পাতি!
অসভ্য মানুষ অর্থবিত্তবান প্রতি
অতিলোভ-স্বীকার!
কেমন করে শিখবে সমাজ কি?
সমাজ ব্যবস্থা কিসে?
শুধুই জানে বাবা-মা ঠকায় ওরা
সেই মন দেখে শেখা!
বাবার বাবা দাদা-বাবা গর্ব সেই!
নানা-নানী-মামা-খালা।
প্রতিবেশীরাও তাদের ঐ'রূপ মন
ঐ'না চেতনা জ্ঞানপাপী!
শুভকামনা সভ্যতা বিকাশ রচনা
পাবে কেমন ঐ'শিক্ষান্ধত্ব।
সুশিক্ষার খুবই অভাব ঐ'মানুষরা
ওরা বুঝতেই চায় না সত্য।
অচিরেই ওদের জীবন ধ্বংস হবে
দেখছে নানান অকর্মদের।
তার পরেও ওদের ভয়-ডর হয় না
হ্নদয় মাঝে এক ফুটাও।
বিধাতা ওদের মোহর পেঁরেক দিয়ে
সুবুদ্ধি শুভ কর্ম বন্ধ করেছে।
অভিশপ্ত জীবন বলে কথা রয় এ'ধরা
সেই অভিশপ্ত জীবন যাপন!
তাই তো অনুতপ্ত মন সময় অদেখা
সুযোগ খোঁজ লোভ-লালসা।
না থাকে ওদেরই দেশ কথা ভাবনা
না থাকে সমাজ দেশ সম্মান?
তাই তো নেতা ওরাই দেশ জনতার
কথা দিয়ে কথা না রাখাই...
ওদের জন্যই নেই কোনই নীতিবান
বিধাতার বিধান হারমানে।
শুধুই নিজ-নিজ-দল-বলই বড় হবে
সকল ক্ষমতা সর্বদা বিরজ!
ঐ'বেদনা মন মানুষ করছে ধ্বংসত্ব
তাই সমাজ হচ্ছে দিশেহারা।
প্রজন্মরা পাচ্ছে না দিক ঠিক ঠিকানা
প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
সমাজ সচেতনরা এগিয়ে যেতে হবে
এসো সমাজ সচেতন মানুষ।
লোভীকে খেয়াল কর' দেবে না প্রশ্রয়
অন্যায় অপরাধ করা সমাজে।
তবেই কমবে সমাজের অপরাধ ধ্বংস
প্রজন্মরা শিখবে সচেতন জগৎ!
আপন পর ভাল মন্দ প্রতিপাদ্য জীবন
লোভে পাপ পাপে মৃত্যু পার্থক্য!
জাতি সত্ত্বার অনন্য পরিচয় বহন প্রাপ্তি
প্রকৃত সুখ কিসে লোভ-লালসায়?
না সত্য সভ্যতা পরিচয় কর্মময় সুন্দর?
সুখ পরশ পেতেই চাই অনন্যতা'
কোন লোভ লালসা জীবন সায়াহ্নে নয়
অপরের ধন লুটে রোমাঞ্চ ধ্বংস!
সেই সকল মানুষ যতই ধনী হোক ওরা'
অপমানিত অপদস্তে ধ্বংস হবেই।
বিধাতার বিধানে তাই-ই-লিপি বদ্ধ রয়
লোভ-লালসা পরিহার অবধারিত।