ধর্ম মানেই সৌজন্য সুন্দর তম পরিচয়
বহনে সুকৌশল বিনিময় মানুষ মানুষে।
সুন্দর ব্যবহার সুআচরণ সভ্যতা পরিচয়
এমন মানুষকে মানুষ বলা ধর্ম চেতনা।
কখনো অকর্ম স্বভাব-চরিত্র হনন কর্মরা
কখনো মানুষ হতে পারে ধর্ম বলে না।
অপকর্ম করে অনেককেই দেখা ও শোনা
মুখে বেশ ধর্ম লেবাজ ওরা দল বদ্ধরা।
মনে হয় ওরা সেরা ধর্মীয় বোধ জাগতিক
ওদের মত দানবীর মানবতা অদেখা।
সমাজ এমনই এক চলমান প্রক্রিয়ায় চল
কে ভাল আর কে কার নিকট মন্দের?
এমন প্রশ্ন সামাল দেওয়া বড়ই দায়-ভার
দেখেন সকল শোনেন, জেনে নেন।
অপরের ধন ছিনিয়ে করছে অন্যকে দান
ঐ'প্রাপ্তির নিকট সেই জন দানবীর!
যে জন হয়েছে ক্ষতিগ্রস্ত যার হতে ঐ'জন
কখনো কি ভাল তার নিকট এ'ধরা?
এখন বলি বলেন সকল কে কেমন কোথা
মানুষ হলেন অমানুষ অপর ক্ষতি।
একই মানুষ অপরকে ঐ'ধন দ্বারা উপকার
বেশ খুঁশি মহান মানুষ সাঁজছে বটে।
তাই তো ধর্ম আর মানুষ গুলিয়ে যাচ্ছে সদা
উপকার ভোগীরা সৎ না হলে ধর্মীয়..
মূল্যবোধ হচ্ছে যে অবক্ষয় এ'সমাজ মানুষ
অপরাধ প্রবণ তখনই রোধ সম্ভব!
যখনই গরীবরা হবে সচেতন সহযোগিতার
সহায়ত্ব হতে মন যখনই হবে সৎ।
কে দিচ্ছে সাহায্য অসহায়ত্বকে লোকটির
পরিচয় কর্ম সবটাই জেনে নেওয়া।
সঠিক ও প্রকৃতই সত্য-নিষ্ঠাবান মানুষরা
তবেই প্রাপ্তিতে সহযোগিতা সাহায।
অন্যথায় নয় গ্রহণ ধর্মীয় নীতির অবক্ষয়
খেলেও দিন যায়; না খেলেও যায়।
তাই বলে কি অপরাধীর সাহায্য নিতে হবে
না নিলে না খেতে পেরে মারা যাবে?
এমন কি কোথাও লেখা রয় উদাহরণ কই'
খেয়েই মানুষ মারা গেছে উদাহরণ বহু।।
*************************
প্রকাশ থাকে যে, প্রিয় পাঠক-পাঠিকা ও কবি-সাহিত্যিকগণ একত্রিশ পর্ব পাঠে আহবান রইল।