তোমরা চালক এ'বাংলারই সন্তান
কত সুন্দর মানব দেহ গঠন!
রুপ গুণেও কমতি নেই তোমাদের
কর্ম কোনটাই ছোট নয় জান।

কর্ম ছোট হয় কর্ম ফল অসর্তকতা
অবচেতন মন-মানসিকতায়।
তোমরা কত কষ্টকর সারাটি দিনে
দু'টি টাকা উপার্জনেই কথা।

জীবন জীবিকা পরিবার সংসার ধর্ম
এমন জীবনবোধ জাগ্রতেই।
কেন তোমরা হতেই চাইছো না সভ‍্য?
এই রকম মন-মানসকতা!

তোমরা কি এই দেশ বাংলা সন্তান না?
ভুলের কথা বলা হলে বল...
কেন এমন বললেন যাত্রিরা সদা সকল
অপর দিকে মানুষ পরিচয়!

কি যন্ত্রণা অন‍্যায় অপরাধ অপবিত্র মন
সেই না তারা মানুষ কথা!!
আসলেই প্রকৃত পক্ষে ড্রাইভারই আর
অন‍্য সব কর্মক্ষেত্রই বলি..

সব যেন যথার্থই যথা অপকর্মেই লিপ্ত
সভ‍্যতা তৈরিতে অন্তরায়!
তাই তো জীবন যেন মানবতা হারায়ে
কোন মত চলছি হতাশায়।

সুশিক্ষার খুবই অভাব মানব জীবনের
অভূত পূর্ব অভাবনীয় অভাব।
সমাজ সামাজিক অবস্থা শুধুই বড় হবে
সেই ভাবনায় বিভোর মানুষ।

আসল কথা ভাবে না প্রকৃত চিন্তা নেই
সেই মন কেমন করে পাবে!
আপনত্ব অর্জন সুখ পরশ চেতনা জ্ঞান?
অপরাধ নকল করা স্বভাব!

তাই তো অপরাধ জগ‍ৎ অভ‍্যাসের শিক্ষা
চরিত্র হনন দরকার কিসের?
চরিত্র স্বভাব মনভাব কল্পনাই অপরাধী
সেই মন মানুষ মানবতা মন!

কেমনে হতে পারবে মানবিক সুজ্ঞানত্ব
অধম উত্তম হতে পারে যদি....
সদা উত্তম পথ দেখায় সঙ্গ পায় সততা
হোক সে চালক আর সচিব!

বেশির ভাগ মানুষেরাই দেখা অভিজ্ঞতা
মুখে আল্লাহর নাম কখন?
যখন অপরাধ করি ক্ষতিগ্রস্ত মনে ডাকি
অপরাধ পরিত্রাণ রক্ষার্থে।

ওরে খোদা ওরে আমার আল্লাহ্ ক্ষমাকর
তুমি আল্লাহ্ দেখ না কেন?
আর্তনাদ করে থাকি ভুল ক্ষমা স্বীকারেই
বিধাতার দয়া একক সত্ত্বা!

অনুভূতি কোথায় যেন প্রশান্তির হাওয়া
ঐ'না বার্তা পেয়েই খুঁশি।
সচেতন সাময়িক সময় যেন হুজুরগিরি
নামাজ-কালাম-কায়েম।

ধীরে ধীরে বিপদ কেঁটে গেলেই শুরু ঐ'
পূর্ব বদাভ‍্যাস দুষ্ট কর্ম।
কতকথা কত সব শব্দ চর্চা বিপদ ছিল কি!
একটু সামান‍্য বেদনা!

এই তো এখন ঠিক হয়ে গেছে বেশ আছি
চোর শোনে না ধর্মবাণী।
সুখ খোঁজে অধর্ম খুঁশি চল জীবন-যাপন
তাই তো মানুষ অসভ‍্য।