পৃথিবীটা...জীবের
কাছে,
ঠিকানা-বিহীন ঠিকানা!
তবুও ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দেয়
একটা অভিলাষা কবিতার দেহে।
সে ক্ষত বিক্ষত, উষ্ণ সম্ভোগে নয়
জমাট আধাঁরে বেড়ে ওঠা প্রগাঢ় আর্তনাদে।
এটা আসলে সাঁঝের নির্বিকার প্রদীপ
বাধাগ্রস্ত হয়ে পড়া
ব্যাবলিনের শূন্য মাজারে।
বুক চিরা স্বাধীনতা, নীতির দুর্নীতিতে
মাউথ অর্গান, রবীন্দ্র সংগীত বাদ দিয়ে
সঙ্গম সভায় ভাষণ দেয়
চে গুয়েভার বলিভিয়ার রাজপথে।
তবুও পরজীবীরা ক্ষুধার্ত অট্টালিকার
ফিসফিস হয়ে ওঠে
অপূর্ণতার প্লাবিত প্রেমে।
আর সরাইখানা পরস্পরের বুকে টানছে
শর্তহীন দ্রাঘিমা রেখা।