আকাশের দিকে হাত উত্তোলিত ছিল
অসংখ্য হৃদয়ে অবিরত ঝড় ছিল।
হাজারো জবানে প্রার্থনা ছিল
চোখের অশ্রু, হৃদয়ের ঝড় আর জবানের প্রার্থনা সব একাকার ছিল।
অশান্ত মনে অবিরাম জিজ্ঞাসা ছিল
কতজন অপেক্ষায় অপেক্ষায় প্রহর অতিক্রান্ত করেছিল।
নিরাশার সীমাহীন সীমানায় আশার সামান্য আলো প্রজ্জ্বলিত ছিল,
আর হতাশার রাজ্যজুড়ে আশার আলো কোণঠাসা হয়ে পড়েছিল।
আয়া সোফিয়ার মেহরাব শিকল বন্দী ছিল
আয়া সোফিয়ায় সিজদা নিষিদ্ধ ছিল।
আয়া সোফিয়ার বুক চিড়ে জুতা পায়ে কদম রাখা বৈধতা পেয়েছিল।
যামানার সুলতান! তুমি! তুমি হে এরদোগান!
আয়া সোফিয়াকে মসজিদের মর্যাদায়;
ফিরিয়ে আনলে পুনরায়।
শত হতাশার চোখ জুড়ে আজ শুধু আনন্দ-বন্যা দেখ হে এরদোগান!
দেখ! বীর আরতুগ্রুল, গাজী উসমান এবং সুলতান মুহাম্মাদ আল ফাতিহের কি উল্লাসময় মুখ! আনন্দভরা চোখ!
বলি, মুসলিম বিশ্বের এ সুখময় স্মৃতি কেড়ে নিতে পারবে না ফের এথেন্সের কেউ।