তিন ঠ্যাংগা এক কোলা ব্যাঙ
করে শুধুই ঘ্যাঙর ঘ্যাং,
চ্যাং মাছেতে ল্যাং মেরেছে
তাতেই নাকি ভাঙলো ঠ্যাং।
সেই দেখে এই পুকুরের
জুটল এসে সব ব্যাঙ,
মিটিং করে ওষুধ খাইয়ে
বানিয়ে দিলো এক সারেঙ ।
তিন ঠ্যাঙা এখন বেশ
বসে বসে খায়, করে আয়েশ,
মর্ম ব্যাথায় ব্যাঙের দল
পালা করে দেয় অনিঃশেষ ।
এই করে সেই তিন ঠ্যাঙা
এখন নাদুস নুদুস ভুঁড়িওয়ালা ,
হোক না তার ঠ্যাং ভাঙ্গা
তবুও জমিদার পয়সাওয়ালা ।