স্পনস দিয়ে শুশে নিব হৃৎপিণ্ডের সকল রক্তকে,
ঠিক যেমন তোমরা শুশে নিয়েছো একটি নবজাতকের রাতের ঘুম,
গোটা মানব সভ্যতার যুবকদেরকে নিমজ্জিত করেছো ড্রাকুলার মৃত্যুপুরীর রক্তের সাগরে.
গোটা সভ্যতা আজ হতাশায় নিমজ্জিত,
কবে থামবে তোমাদের এই জীবন নামক যুদ্ধ!
যা কিনা হতাশার গ্লানি আর পঞ্চমীর চাঁদের ন্যায় রক্তিম,
যে রক্তকে কেউ দেখতে পারে না খালি চোখে,
আমি তো আত্ম তৃপ্তির জন্য নিজের আত্মাকে বলি দিয়েছি
যা ছিল জুলিয়াস সিজার কে পাম্পে সুর্তীর পদ দেশে হত্যার নেয়,
তোমরা সভ্য থেকে সভ্য তরো হওয়ার জন্য মেসোপটেমিয়া সভ্যতা থেকে ইতি টানলে ইসলামী সভ্যতা পর্যন্ত
আর সেই তোমরাই কিনা স্থিতিশীল শান্তি রক্ষার জন্য আবিষ্কার কর বোমা-বারুদ !
লজ্জা করে না?
তোমাদের এসব শান্তি চুক্তির সংস্থা তৈরি করতে? তোমাদের এসব শান্তি চুক্তিকে আমার বেশ্যা পল্লী দা লালের সাথে চুক্তির ন্যায় মনে হয়,
তোমাদের এসব গণতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থা ইতি ঘটবে,
ঠিক যেমন ইতি ঘটেছিল রোমান সভ্যতার টার্কিনিয়াস সুপারকাসের,
পেটে পিড়ার যন্ত্রণা নিয়ে ঘুরে বেড়ানো মানুষগুলো তোমাদের খাবলিয়ে খাবে,
ঠিক যেমন খাবলিয়ে খায় একটি অনাহারি শকুন মৃত গবাদিপশুর দেহ,
আমি তখন বার্লিনে বসে কফি হাতে শকুন দের এসব মহা উৎসব দেখবো।
অতঃপর অবশিষ্ট হাড়গুলোকে ফেলে দিব ফুজিয়ামার চূড়ায়,
অর্থাৎ নিঃচিহ্ন করে দেবো তোমাদেকে।
উঠিয়ে নিব তোমাদের দেশ বিভক্তের কাঁটাতারের বেড়া গুলোকে,
ঠিক যেভাবে উঠিয়ে নিয়েছে ইজরায়েলের নর পশুরা প্যালেস্টাইনে সদ্য জন্মগ্রহণ করা একটি শিশুকে। তারপর হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালার ন্যায় মৃত্যুপুরীর গান শোনাতে শোনাতে নিয়ে যাব তোমাদের সেই ড্রাকুলার জন্য রান্না কৃত সেই সদ্য ফুটোন্তো তেলে তোমাদের দিয়ে রসালো মাংসের কিমা বানানো হবে।
যেভাবে হাইড্রোজেন বোমাদিয়ে ঝোলসিয়েছো হাজারো প্রান,
ঠিক তেমনি ভাবে তোমাদের গ্রিল করা হবে।
অতপর তা পাঁচ তারকার রেস্তরার রান্নায় পরিবেশন করা হবে ড্রাকুলার খাবার টেবিলে।
কে বলেছিল তোমাদেরকে বন্দুক বোমা-বারুদ এসব আবিষ্কার করতে?