ঝিরঝির বৃষ্টি, তারপরে রোদ
তারপর আবার হালকা মেঘের গর্জন,
হঠাৎ হাসি, হঠাৎ বিষাদ কিংবা ক্রোধ
কিংবা হঠাৎ ঘটে কবিতার ছন্দপতন।
শরতের আগমনে সবার’ই রয় আকর্ষণ,
নদীর চরে জেগে উঠা সেই ধবল কাশবন!
আশ্বিনের গোধূলি কাশবনের ধারে ধারে,
প্রেমযুগলরা হাসি বিষাদে মেলা সময় পার করে।
প্রিয়জনের হাতে হাত ধরে কাশফুলের কোমল পরশে,
ভাগাভাগি করে অনুভূতি দু’জনে পরম ভালবেসে।
চক্ষু মেলে দেখি কাশবনের প্রান্ত ধারে,
ঢাকাই পরা কত রমণী অবাধ ছুটে চলে।
অবাধ ছুটে চলা রমণীর ভীড়ে,
দেখি আমি তোমায়, কল্পনার ইশারাতে।
প্রেয়সী, আসবে কি তুমি?
দিবে কি আমায় দেখা, কাশবনের সেই প্রান্তে,
যেথায় তোমারই অপেক্ষায় রয়েছি আমি একা?