প্রণয়ী সুখে ভালোবাসা'র বিনিময় হলো,
তবে; সুখী জনে কাঁদে-
সভ্য বেদনার গৌরব নিয়ে,
মনের দিবাকর আলো দিলে ফুটে- কোন রুপে ডাকিছে ঝিনুক ,
বিচূর্ণ মনের সুর মুক্তা ঝড়ায় নীরবে।
পারাবার শুনিছে বসি রূপবতীর হাসি
ডাকিছে দেখো— ধরিত্রীর যত সংশয়
ঘুচিলো ঠাঁই, এই হাসিতে ঠেকিয়াছি নিজ- স্থবির বিশালতা।
ক্লান্ত বাতাসের তাড়নায় সে হাসি ছুটে এলো ঘাসফুলেদের কাছে,
তারা জন্মানো বন্ধ হলো।
জন্মালে যেনো বেওয়ারিশ হাসির অংশিদারিত্ব বাড়ে।
ভুবন বিদুষী স্বর - কেটে গেছে কয়েক রাত
কবির ধরায় আসে নি সে হাসির সৌম্য সুবাস
উতলা মুগ্ধতায় - পৃথিবী ডাকিছে, স্বজ্জন হাকিছে;
কোথা থেকে উন্মাদ বিলাসী দ্বান্দ্বিক অন্যায়ে
ওরে কৈলাশী, , প্রণয়িনী, বিভাবরী -
দশরথী কন্যা, হাসির কলঙ্কে আমার প্রাণ-মর্মে
কবে আসে হাসির সৌরভ, দেখায় অনিত্য পিরিতি।