কোটা'য় ফোটা সে ফুল,
সৌরভে করেছিল আকুল!

গৌরবে জেগেছিল যুব প্রাণ!
লক্ষ্যে এগোব--
সারাব মোরা সমাজ ক্ষত,
দেব জীবন বলিদান!!

হায়! একি!!
ভি,পি জিতেই ভেলকি!!!

মা কালী'র? পদতলে বিসর্জন!
সব গৌরব-অর্জন!!

মৃত মায়ের প্রতিচ্ছবি দেখে, যদি না যেতে গলে।
তোমাকেই ভাবতাম দ্বিতীয় মজিব, এই বাংলার ছেলে।।

বলতে যদি সাহস করে বুক করে টান-টান।
মা জননী কর তুমি সব অন্যায় অবসান।।

থাক, হতে পারে ভুল,
যায়নি তো আর জাত-কুল।
ছেলে-ছোকরা ওরা,
যুব জাগলেই সমাজ বিপ্লব, এরাই জাতির ঘোড়া।।

লক্ষ্যপানে জাতিকে নিবে স্বপ্নের বন্দর।
সমাজ হবে ন্যায়-নীতিবান, আদর্শ-সুন্দর।।

আশাহত! ক্ষত-বিক্ষত অন্তর!!
স্বার্থ বাজি'র খেলায় পোড়ে, যাত্রায় মন্ত্রর!!

গন অধিকার খুলে,
নীতি বাক্য ভুলে,
কুলে উঠাতে জাতি,
জ্বালাতে আঁধারে বাতি।

না!

সবই বুঝলাম খেল,
মাথায় ভেঙ্গে বেল,
দেখি ঘেরাটোপ-ছাতি,
নেতা হয়েছে পাতি!!

আবুল মনসুর আহামেদে'র লেখা,
"জনসেবা ইউনিভার্সিটি"র নায়ক দেখা!!

লক্ষ্য ভুলে যুবা' বিপ্লব অঙ্কুরেই নষ্ট!
মনের মাঝে সীমাহীন ব্যথা, অঝোর ধারায় কষ্ট!!

(বি:দ্র:- রেজা কিবরিয়ার সাথে নুরের সাংগঠনিক ভাগাভাগি/নুরের মোসাদ কানেকশনের ঘটনার সময় কবিতা টি রচিত হয়।)