যদি এমন হতো;
রজনীগন্ধা না ফুটতো?
গোলাপে কাঁটা না থাকতো ?
সময় ধ্রুবক রাশি হত,
অহর্নিশি শুকতারা জ্বলত!
নাহ , বাস্তবে তা অসম্ভব ;
জানি তো , তবুও চাই ,
সবকিছু একটু এলোমেলোই হোক ।
গলির মোড়ে মোড়ে স্মৃতি জমা হয়
অপ্রত্যাশিত গল্পের মেলা বসে ,
হঠাৎ ই তৈরি হয়ে যায় ঐ গল্পের পান্ডুলিপি ,
যা কোনদিন প্রকাশিত হবে না ,
ইতি হবে স্বল্পোদৈর্ঘ্যের নাটকের ।
খুব যত্নে ; একটু গোপনে সেই
নাট্যকার আর গল্পকারেরা ঘুমিয়ে যাবে ।
দর্শকেরা দাড়িয়ে থেকে
কেবল আপসোস করবে,
কিন্তু না ;
গুটিকয়েক দর্শকও থাকবে; দূরে দাড়িয়ে ,
অপেক্ষায় ,
যদি গল্পকারের ঘুম ভাঙে !
যদি নাট্যমঞ্চে আবার ডাক পরে !
নাহ ! আর উঠবে না ,
নিমন্ত্রণে সারা দেবে না ,
ফিরেয়ে দেবে পিছুডাক ,
তবুও পিছুটানে দূর থেকে বলবে যারা
“এমনটাতো না হলেও পারত !”
তাদের পরিচয় -“অনধিকারপ্রাপ্ত আপনজন !”