সূর্যের প্রখরতায় চৌচির মাঠ ঘাঁট
চৈত্রের শুষ্কতায় যেন মরুময় সবই
হাহাকার চারিদিক
আশার প্রদীপ ! অবসন্ন যেন।
নববর্ষের প্রথম সূর্যোদয়ে
চৈত্রের খরা কেটে যাবে হয়তো
মুছে যাবে দুর্বিপাক, এমন প্রত্যয়ে
চৈত্রের শেষ সন্ধ্যায় বসে দখিনা বারান্দায়
তাঁরাদের মেলা দেখিবো সারারাত
আসিবে প্রভাত হবে নতুন সূর্যোদয়...
মেঘ! যেন অশনি সে
ভ্যাঁপসা গরম, তীব্রতা বাড়িয়েছে বহুগুণ
তাঁরাদের করেছে আড়াল
অন্ধকারে নিমজ্জিত ভুবন
দেখা হয়নি তাঁরাদের মেলা
দেখিলাম ঝোপের পাশে জোনাকির আলো
দুধের স্বাদ মিটিয়েছি ঘোলে ।
নববর্ষের প্রথম সূর্যোদয়?
কোন কোন জীবনে চিরকালই হয়তো মেঘের আড়ালেই রয়।