ছোট্ট কিছু ধ্বনির অলংকারে অক্ষর সৃষ্টি হয়,
অক্ষর গুলোর মিষ্টি মিলন শব্দ বুনে দেয়।
শব্দ বুনন মধুর স্বরে মনের বাক্য হয়,
বাক্য জুড়ে মনের শত অনুভূতি প্রকাশ পায়।
অনুভূতির বীনা দিয়েই ভালোবাসার ধারা বয়,
ভালোবাসার সৃষ্টি সনে এই ধরনী মুক্তি পায়।
সবাই জানে বিন্দু থেকে সিন্ধু হয়,
আমি বলি ধ্বনি থেকেই ধরনীর মুক্তি হয়।
তাইতো বুনি কাব্য যত ধ্বনিরই সুতোয়,
কাব্য-ধরনী আজ যুক্ত হলো ধ্বনিরও গুহায়।
ধ্বনির শক্তি ধরনী মুক্তিরও হিয়ায়,
ধরনীর মুক্তি বিরাজিত সুখেরও বীণায়।