বজ্রহীন বজ্রেরের কষ্ট

ঠাকুর বিশ্বরাজ গোস্বামী

বজ্রহীন বজ্রেরের কষ্ট যখন অমানিশার
কাককালো অন্ধকার ছড়ায়
তখন মাত্র দু'টি নোদি
অদেখা এক জোয়ারে ভাসে
উঠে উথালপাথাল ঢেউ,
অংক কষা হয়না শেষ
কারন
নোদির ঢেউ গুলি
এলোমেলো দুলতে থাকে
প্রাণসাগরের দীর্ঘশ্বাসে।
মেঘলা রদ্দুরে পুর্বাকাশে
রঙধনুর আল্পনা এঁকে দিচ্ছে
সে এক জীবনের ইতিকথা,
হিসাব গুলি বেহিসাবি
থেকে যায়
রঙিন খাতার পাতায়।
চাপা কষ্ট গুলি এক হয়ে,
সৃষ্টি হয় সামুদ্রিক পাথাড়,
সে অলম্পিক গুহায়
হিংস্র জলোজ প্রাণী গুলো
অসহায় জীবনকে করে ধ্বংস,
পরিশেষে শেষ হয় চিরোতরে
বজ্রহীন বজ্রেকষ্টের হিসাব কষা
বা
অঙ্ক কষা।