- তুমি ঠিক পড়াশোনা টাইপ মানুষ না।
অনর্থক চেষ্টা চরিত্রের দরকার কি?
- বল কি? ওই নিয়েই তো আছি ! ধীরে বহে মেঘনা!
- ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করি এসো।
যা অবশিষ্ট থাকে তা তো ভাগশেষে, তাই নয় কি ?
- হ্যাঁ তাই তো, এতে আর তেমন সন্দেহ কৈ?
সন্দেহটা সেইখানেই।
ভাগশেষের গল্প ভাজকের হয়ে ওঠে কখন ?
যখন সে শেখেনি।
অথচ ওটা নিয়মানুক্রমে শিক্ষা বোর্ডের পুরো অধিদপ্তরের অধীন হয়ে ওঠবার কথা।
বিষয় যখন বিভাজ্য।
- বল কি?
- নাহলে আর বলছি কি? মূলকথা হল ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ। এবং ক্ষমতার তৃণমূল
দক্ষতা।
-বিশদ কর।
-আমার আছে জল। তোমার আছে জ্বালা। তুমি অগ্ন্যুৎপাত ঘটাতে পারো আমাকে ছাড়াই।
অথবা, আসলেই আমাকে নিয়ে অবিভক্তির প্রশ্নগুলোকে বুঝতে পারো।
তোমার না বোঝাই আমাকে পেতে থাকে, শূন্যস্থানের নিয়মে।
প্রকৃতি শূন্যস্থান পছন্দ করেনি, কোনোদিন।
- একটা পুরো জন্মকালের জিঘাংসারও গল্প কিন্তু এক। সুন্দরতম স্বপ্নে বিশ্বাসী হয়ে ওঠা।
সুন্দরতম সত্যে। যা প্রায়শই শ্বাশত। এবং অনুধাবনকারী।
- হয়তো তাই। বা , হয়তো তা না। এসব বিভাজ্য নয়। মৌলিক গোত্রীয় ধরে নিলে
সুবিধে হবে।
- হ্যাঁ, পরমায়ুর মত। বিভাজ্য নয়। তবু মানুষ আশীর্বাদ করে। ফলেও যায়। তাইনা?