সুতি চাদরের জুড়ি নেই।
বেশ ওমযুক্ত পর্যবেক্ষন।
নীরবতার আঙ্গুরা উলের পশমীয়ানা কাল।
তবু ...
তোমায় বলে লাভ নেই।
আসলেই লাভ নেই।
ওই আকাশে টিকোলো নাকটাকে তুলে বলবে,
বু-ঝিয়ে দাওনা কেন?
জেনে রেখো, ও সব প্রথম সুরের কথন,
কাদাযুক্ত দ্বিতীয় অন্তর্ধানে ওদের গন্তব্য ধামরাই হয়ে ওঠে সর্বত্র।
তবে উপায়?
উপায় একটিই। স্রোতস্বিনী থেকো।
বুঝলাম, লবন কোন পাত্রে ?
আপাতত সহিষ্ণু ,
তবে সুইং শু হয়ে গেলেও কোনো কিছু বলবার নেই,
যা দিনকাল পড়েছে!
তোমার যোগব্যায়ামে বেশ কাজে দিচ্ছে তাহলে !
হ্যাঁ, বলতে পারো।
আগে ছায়া , হালকার উপর ঝাপ্সায় দুটো দেখতাম,
এখন দেখি রোজ তিন থেকে চারটে,
বলো কি? এ উপসর্গ কবে থেকে ?
ইদানিং।
উপক্রমণিকা উপসর্গ বলতে পারো ,
তথাগত আর জেহোভা প্রশ্নে
ভারত পাকিস্তান হয়ে বঙ্গজ এখনো দর্শেনি।
তবে হাল ছাড়লে চলবে কেন ?
পুরোনো গল্প মনে পড়ে গেলো একটা।
ভয়ে বলবো না নির্ভয়ে ?
উভয়তই থাক। ঝেড়ে কাশো।
তথাস্তু।
অগ্নি সহযোগে কি কি নাম শিক্ষা করলে?
আপাতত ভূগোল।
আগ্নেয় শিলা, পাললিক শিলা ,
ভাঁজ খাওয়া ভূত্বক, এসব গল্পই আর কি !
গল্পটি ছোট , পুরোনোও বটে।
কচি শিশুটিকে জিজ্ঞাসা করা হলো,
তুমি বড় হয়ে কি হতে চাও ?
কি উত্তর দিলো জানো?
না তো। কি উত্তর দিলো ?
সে উত্তর দিলো,
আমি জাদুর পেন্সিল দিয়ে
যে বর পাবো
তাতে নদীর বুকে একটা ছোট সাঁকো জুড়ে দেব।
ঠাকুমার হাঁটাপথে জল আনতে কষ্ট হয়,
বুড়ো হয়ে গেছেন তো !
বেশ সুন্দর।
দিনের আলো উদ্ভাসিত হলে এরকম লাগে।
শাশ্বত সত্যে আজকাল সবাই বেড়া দিচ্ছে,
ডে লাইট সেভিংস এর খেলা দেখবে বলে।
বেশ মনোহারী দোকানের ঝুমঝুমির মত!
দিন কাল এমনিই ,
তাই বলে হয়তো!
তোমার কি তাতে গা কুটকুট করে,
না কান কটকট করে?
না, এমনি।
শামুকবক্ষে সমুদ্রের শোঁ শোঁ আওয়াজের মত হয়তো বা।
তোমায় এসেই শুধু বললো , বেসন ফুরোলো বলে।
তাকে বলে দিও তাহলে,
ভায়া , তুমি থাকো জলে , আমি থাকি স্থলে,
দুজনের দেখা হবে মরণের কালে!
মরছো তাহলে ?
সহিষ্ণুতায় অবশ্যই।
জুতোদানের গল্প এলে ওটা গোডোট এর প্রতীক্ষার পর্ব।
সে বোধহয় অন্য ইউনিটের গাত্রদাহ , তাই উপশমও আলাদা।
ভালো থাকো। এবাদে আর কি বলবো?
স্পিকটি নট। সব কুশল।
ধন্যবাদ।
তথ্যসূত্র
https://www.britannica.com/topic/Tathagata
https://www.jw.org/en/bible-teachings/questions/who-is-jehovah/
https://www.amazon.com/Waiting-Godot-Tragicomedy-Beckett-Samuel-ebook/dp/B008UX3QU0