নাম করণে একটি শিমুল তুলোর পাশ বালিশ, পাশ তুমি কার?
তিনি আমার লেখাগুলো পড়লেন।
আমি পাঠকের পর্যালোচনা দেখছিলাম।
হয়তো পাঠকের মৃত্যুও।
আমি বোধ করলাম, তিনি সময় নেবেন। এবং তিনি ভেতর বাড়িতে গেলেন , ঠিক এসময়ে অনুমতি নিয়ে।
আমি সাধ্যমতো আমার সবচাইতে সুশীল শাড়িটি পড়ে এসেছি। বিয়ে বাড়ি উপলক্ষে শাড়িটি আমাকে গচ্চা সময় উপহার দিলেও, মানুষ দেখতে বেশ লাগে। ভাঁজবিহীন ইস্ত্রী হীনতার গল্প, যা ভাজ, দেবর এবং ননাই থেকে রেহাই দেয়, সাধ্যমত রেহালেও রাখে।
ঋষভ , বন্দীশে, বিমূর্ত অববাহিকার গল্প, যা ঝুলের মতো চায়ের কাপে রোজ সূরা দুখান হয়ে জিজ্ঞাসা করে,
-আম্মাজান , সিঁদুর কোটা , সিঁদুর কোটাল , সিঁদুর কটার, সিন্ধু সভ্যতার ?
আমি উত্তর দেই, ঘাত প্রতিঘাত , এসব , ইসব , ইসপ সকল তেলে প্রায় আচারের নামনিশানা হীন বোয়েম হয়ে উঠতে উঠতে -
-নরণাং মাতুলক্রম
কিন্তু মাতুলালয় মামাত প্রশ্নে মাইয়াৎ, যা শোকাভিভূত , অহরহ , ছুটি মেলেই না।
নেংটির আবার বকেয়া সেলাই
কবিতা লেখার মসলা পেলেই হলো
তা নাই হলো গরম মসলা !
তিনি ফিরে এলেন।
পুরো সকালটা অনুক্তিতে মর্মরে উচ্চারণ করছিলো যেন
আমি তোমায় দেইনি আমার সকল শূন্য তুলে!
নিত্য রাজে, হৃদ মাঝারে
উদাস হ্রদের কোলে, ক্ষন জুড়ে , বৈকালে!