অল্পবিদ্যা ভয়ংকরী
সুনীল-বরুনার গানটারই,
যখন ,
মেহেদী গায়, সেই একলা গানের ভেতর
কেবল ভাবি, কেউ কথা রাখেনি, কইতর
এইবার পড়ে ফেলবো, ঠিকঠিক , একদম
নদীর বুকে বিশাল শূন্যতা নিয়ে ডিঙি নৌকো, সাঁকোর উপর জ্যোস্নারাত
ভেসে যাওয়া ঘরকুনো রাত, স্বপ্নে জাগে স্বপ্ন আঁতাত ,ধবল নিঃসঙ্গতা,শশী তাঁতে রাত
আর সেই একলা ঘরেতে, নামে রাত ,জাগে চাঁদ , আর জাগে ধু-ধু মরুর, পান্থ - কানাই
সারি সারি, আমার বাড়ী , ঝাঁকড়াচুলোর তালব্য শ যে, সহজে সহ যে , বন্ধুকে বানাই
একা গাছটার মাথার ওপর ,
একফালি সেই চাঁদে তার ,
ধীরে আলো চুঁয়ে পড়ে,
খেজুর গুড়ে,
স্মৃতিভারাতুর, মেঘ মেদুরে,
ভাবছি তবু সুনীল -স্বাতী
আরও বড় বেশী স্বাতীকে,
সবজে ঘাসের হাওয়ায় মিলে
দোল খেলে আর দোলায় দিলে,
সময় বলে তো , পাগল যায়
সব-সময়ের কেবল হায় হায়,
তারেই বলি শেষে , কোনো একলা অনুমানে
শূন্যতার মাপ নির্বাণে ,ঘোরতর সে অনুমানে
ভাবছি আজো , একের অধিক একপেশে,
বড় বেশী তার, খুব জোর তার , সব শেষে।