দিনশেষে সেই ছাই, ছাই ঘিরে লাল তার, হয়ে ওঠে পুরোপুরি , ভূধর, সকাল !
হয়ে ওঠে নিকোশিয়া , নিকোবরে, নিকোবিনা, নিকোটিনে , আধুনিক জ্বাল !
খুব করে মিহিদানা,মিহি করে বালুসাই,দিল দিয়া লাড্ডু মে,তবু ওকি দ্যাখো নাই!
পোড়াবাড়ী চমচম, বাঘাবাড়ী ঘি, আস্তসমস্ত সব তেজপাতা শ্রী!
ছেড়ে দিয়ে শোনো স্বর !
দিনভর দিলবর ! খুশবু ও কেওড়াজলে কত আর নি ? আর চাস কি?
তবু বলো সে উদাস , বলে গেলে সুবাতাস
আমায় পুরোটা তুমি দেহ জুড়ে পাওনি, মনে তারই ছাপ ছিল, তারই জলছাপ দি !
ছানা নয় কাঁচা তার, কাঁচাগোল্লা সে বাহার , বেশ তার, খাস তার
খেতে এলে , তাই পেলে, হোথায় তাবৎ কি ?
বলে গেলে বেশ বেশ , তোমায় সাধু বাদে শেষ
মনেই হয়নি যেন বুটের হালুয়া খান !
মনে হল ঠিক যেন ডিমের সে মিহিদান !
লড়ে যাও অশ্বডিম্ব তুমি , আমি নেব তালবিনা , নিয়তে , রিসালাতে
অর্ধ ভোজন যোগে সুগন্ধে সে আটখানা, রয়ে যাবে, আদতে, হৃদাতে
রামাদান, হয়ে এলে, রামাদান, সে মাহে খোশ , শেষে গিয়ে ইতিকাফ
ফাসিক, নিফাক শেষে তুই তবু প্রয়াসে, তারই থাক, আয়াসে, গিলাফ
খোশ আমদেদ যোগে বাড়ী তার , বাড়ি বড়ো অশেষে , গরীবি সে হালতে !
ভালো থাক, আমানা জুড়ে , হতে পারে, কবুল সে , সকলেরই সে পাতে !