আন্ডাকার মুখ নিয়ে ঠান্ডা ঘরের সোফায় বসে
ধর্মের ঝান্ডায়,রাজনীতির ফান্ডায়,ডান্ডা ধরিয়ে,
মানুষ মারার মন্ত্র শেখাস কে তুই শয়তান ?
যুগ যুগ ধরে,যুগ যুগান্তরের পরেও!
মোহগ্রস্ত জনতার পশ্চাদভুমির গ্রান্ড ক্যানিয়নে
আগুনের সলতে গুঁজে শহীদের স্বপ্ন দেখাস!
ধর্ষিতার যোনী নিঃসৃত খরস্রোত রক্ত ধারায়,
সিঞ্চিত যাদের পাথুরে শিশ্ন;
সেই শিশ্নকে ভোট বৈতরণীর ভেলা বানিয়ে,
সম্ভ্রমের রক্ত ধারায়,শক্ত হাতে বৈঠা ধরাস!
কে তুই আহাম্মক না মুত্রমনা খবিশ?
বহুরূপী ছলনায় জীবন আজ দূর্বীসহ
ক্ষুধার আগুনে পানি ঢেলে,
দাঙ্গার আগুন জ্বালিস মনের ভিতর;
বিভেদের বহ্নিশিখার মন্ত্র রপ্ত করে
ভিনজাতী নারীর শস্যক্ষেতে শ্রোণী চিপকে,
লালায়িত ওষ্ঠে,পেলব স্তনবৃন্ত আস্বাদন করিস
হিংস্র হায়নার তীব্রতায়;
তখন জাত যায় না রে তোর ?
ঘৃণা,বিভেদ তখন কি ল্যটিনে মুখ গুঁজে গু খাই ?
যে আদিম ফেবিকুইক নির্গমনের তাড়নায়
সঙ দেখিয়ে রঙ্গ করিস
সেই ক্যানেলের গাত্র রুদ্ধ হয়না কেন জমে আঁঠা !