হে সুতীব্র ব‍্যথা
হে শোভিত হাহাকার
নিদারুণ ভাবে আর্তনাদ কোরে বলি তোমায়!
কতকাল বিষাদের গ্লানিতে ডুবিয়ে রাখবে সোনা?

আঁধারের অবসাদ খেয়ে ফেলে -
                           উদিত সূর্যের স্বাদ!
দুর্দান্ত কিশোরের জীবন টলমল ধানের শিশির -
         যেনো - জুলাই - আগস্ট মাসের রাতে ফুটে থাকা ইভিনিং প্রিমরোজ।
সকাল হলেই গিলে ফেলে যাবতীয় ঘ্রাণ।
অথবা-
       বৈশাখ জৈষ্ঠ্যের রাতে
যুক্তরাষ্ট্রে ফুটে থাকা মুনফ্লাওয়ার-
সকালেই গিলে ফেলে রাতের গ্লানি।

হে-
দেশীয় লজ্জাবতী কবির প্রেম গ্রহন করে আবার কুকরে যাও কেন পাখি?

হে বৃথা  -  প্রণয়িনী    
সোনা অবহেলা করিয়োনা প্রেমে!

হে আমার পালিত বিষাদ তোমার কাছে আর কত নতজানু হবো পরাজিত প্রেমে।

হে আমার যাপিত শ্রান্তি।
করতলে বেদনার হাতছানি দিয়ে যাবে আর কত দির্ঘকাল?
আর কত দির্ঘরাত?

হে আমার  চির বেদন-
হে আমার হারানো সুর!
বুকের হারমোনিয়ামে
না পাওয়ার গান বাজাইবা আর কত মহাকাল?


সুবিনয়-
   নতচোখ আধাঁরের রং দিয়ে তোমাতে ডার্ক সার্কেলের কারুকাজ করে দিলো যে রমনী তারে তুমি কি বলবে?
যে মাংসের বুকে একেঁ দেয় বেদনা তারে আর তুমি কি বলতে পারো?
   তুমি বরং চোয়ালে  একেঁ ফেলো
জল রং দিয়ে বিষন্ন বিষাদ!