আড়মোড়া ভেঙে এক পলক
দেখেছি তোমার মিষ্টি হাসি,
হাসির আড়ালে বুঝালে আমায়
ভালোবাসো রাশি রাশি।
মন ভিড়িয়ে মনের আস্ফালন
রজনী কেটেছে ভরিয়ে মন,
চিবুক ছিলো অন্তিম চন্দন
সেরা ছিলো স্বভাবী লগন।
কেশে তোমার ফুটা ফুটা
স্নানের জল দিচ্ছে ঘটা,
হাত বাড়িয়ে বেরং ঘুমের
বাজিয়েছো তুমি বারটা।
আমন্ত্রণী চাহনি প্রখর
খড়ম ছাড়া ঘাসে বিচরণ,
সূর্যি মামা উঠার আগেই
লাগাতে গায়ে উন্মোক্ত পবন।
রজনীজলের সাথে তোমার
কেশের জলের শীতল আলিঙ্গন,
প্রকৃতি যেন সাজবে তোমার
তন্দ্রায় থেকে দেখে স্বপন।
রজনীজল ছুঁয়ে ছুঁয়ে
কেশের জল দিয়েছে ধুয়ে,
আমি তখন তন্দ্রায় যেয়ে
খুশি হলাম প্রকৃতি পেয়ে।