চোরের মাথায় হাত বুলিয়ে
ঠুনকো সমাজ ভদ্র সাজায়
বর্ণচোরা বোল ছড়িয়ে
অঙ্গরেখায় লজ্জা হারায়।


সন্ধ্যা যে আজ ঘনিয়ে এলো
কচু-পাতায় জল নিমিষ ফুঁৎকারে
দূর্বাঘাসের খুব অভিমান হলো
বিনা স্নানে জ্যোৎস্না মাখতে।


স্বাদের লগ্ন বিরহ যখন
আমৃত্যু করো গরল পান,
সন্ন্যাসী বসনে আকাশ আঁকো
মন্ত্র কিংবা পতন দেখো।


দম নিয়েছেন, দম ছেড়েছেন
এবার তবে করটা দিন
ছি! ছি! এটা চাঁদাবাজি নয়
এ যে আপনার জীবন, বায়ুর সাথে বাজি ধরেছি।


মেঘ যদি জমে অভিমান পুষে
শূন্য কি হয় তবে অসীম হরণে?
বৃষ্টি যদি দেখায় মান ভেঙে নতুন আশা
শূণ্যতট কি তবে নব দিগন্তের সূচনা?


হুংকার যখন বজ্রপাতে
অগ্রসর তবু সাদর গ্রহণে।
নির্ভীক ঔই ইচ্ছেগুলো
দুর্যোগ শেষে মধুর মন্টিসেলো।


ডাক শুনেছি সমর হুংকারে
ছুটেছি অপরিপক্ব রণকৌশলে
দিক-বেদিক ক্ষত-বিক্ষত দেহ-দেহান্তরে
আবারো দেখা হবে যুদ্ধ জয়ে।


ছুটন্ত সাদা মেঘ খেলাঘর সাজায় নীলিমা ছুঁয়ে,
কখনও লালচে, কখনও নীলচে
আর কখনও কালচে আভা পড়ে খেলাঘরের আচ্ছাদনে।