কুয়াশার ভাজে পরে থাকে একজোড়া মন'
কে যে ন তাড়িয়ে বেড়ায় দাপটে তাঁদের"
সহজ সরল ঐ প্রেমময় পবিত্র মনজোড়াটা'
লুকিয়ে থাকে কার যেন চোখের গহীনে,
সেদিন ঐ কাঞ্চনজঙ্গা পর্বতের ঢালে চোখে'
পড়ল তাদের করুণ মুখ ছবি,
বিষাদের হাসি নিয়েও তারা উপভোগ করছে
কাঞ্চন সুচরিতার' পাহাড়।
কি অদ্ভুত ভালোবাসা ',মন জোড়াটার!
এই যে লালে',র দলের সৈন্যরা..
তোমরা যেটারে আকাশ বলো, আমি তাহারে
বলি মায়া'! তোমরা যাহারে' 'প্রেম' বলো,
আমি তাহারে বলি 'প্রতারণা'।
তোমরা যাহারে আসক্তি বলো,
আমি তাহারে বলি, কুয়াশা"।
তোমরা যাহাকে ভালোবাসা বলো,
আমি তাহারে বলি, বিধ্বংসী মনসা"।
মন জেড়াটার গল্প লিখতে গিয়ে,
কেঁদেছিলাম কয়েকবার।
মন জোড়াটা' আহ্লাদে মেতে বাঁচতে পারে নাই,
সমাজ, শাসক শ্রেণী, পেশাদার ডাকাত, অত্যাচারী পরিবার, কখনো কালো জাদু!
কত পরিকল্পনা করেছিল এদের আলাদা,
করবে! পবিত্র ভালোবাসা ক্ষমতা অঢেল।
মন জোড়ার' গল্প আমায় ভাবায়,
এ যেন ধ্বংসাত্মক বিশ্বাস আর ভালোবাসা'র
শ্রোতধারা বহমান আটলান্টিক।
করুণ ভরসা'র প্রতীক স্বস্তিকা চিহ্ণ!
সে আমার আমি তাঁরই জন্য।
এই যে কালো'র দলের সৈন্যরা'
তোমরা যাহারে বিষাদ' বলো, আমি
তাহারে বলি ছন্দ', তোমরা যাহারে ক্ষত' বলো
আমি তাহা'রে বলি ফুল'।
তোমরা যাহারে অবহেলা' বলো, আমি তাহারে
বলি অজস্র পবিত্র তান'
তোমরা যাহারে নিঃসঙ্গতা বলো,
আমি তাহারে বলি পুর্নতার' সুখ।
নগ্নতার স্বাধীন স্বর্গে আমি সারি সারি
সীতার' শরীরের' গন্ধ শুঁকে বেড়ানো
পাপী শ্রেষ্ঠ রাজা দশানন' নই।
আমি চাতক পাখি" যে প্রখর খরাতে',ও
ঋতুর পরে আর এক ঋতু অপেক্ষা করে যাই একফোটা সুখের" বৃষ্টির জন্য।