রক্তবীজ' ১
বসুন্ধরা চিড়ে উঠিলো এক রক্তবীজ'
তাহার নাম দিল মনীষি গন 'আত্মা'
এই আত্মার রক্তক্ষরণে জন্মিলো'
অমর কারুকার্য তাহার নাম ভালোবাসা'।

এই কারুকার্যে মজিতে' কত্ত অনুশীলন,
সমাজ শ্রেণী চাহিছে, হউক একটু মিলন।
মিলন কি আর ঠুনকো চাওয়া?
দেখিনু সেদিন গলায় দিল এক রমণী ফাঁস,
মিলনের মায়ানগরীতে পরাজিত সৈনিক সে'
চলিয়া গেলো সে রমণীর শ্যামলী শ্বাস'।

মোড়ে চায়ের দোকানে এক চাচা কহিলো,
পড়ে আছে যে পাগল যুবক'
একদা তাঁর, গর্জনে নগরী কাপিতো,
সেও এক রমণীকে ভালোবেসে'
তাঁর প্রেমে মজিলো, মিলনের কামনায়,
যুবক দেখো আপন পিয়াসি সাজিলো।

রমনার পার্কে যে মিলনের' খবর রটে'
পতিতালয়ে এমন সস্তা মিল..
কিছু অংকেই ঘটে, সত্য সদা রটে।

ভালোবাসি' তাঁর ঐ নক্ষত্রের মতন চোখ'
          স্রোতের মতন চাহনি,
      স্পর্শ করিনি আজ ৪ বছর'
   অনুভুতির হাত দ্বারা ছুয়েছি তাঁরে,
   ভালোবাসি' তাঁর ঐ ফ্যাকাশে নয়,
   পুর্ণিমার চাঁদের মতন ঔজ্বল্য মুখ'!!
        শরীর এক হলেও মোদের,
          আত্মা পরস্পরে মিলে'
         সে মিলনেই' মোরা পাই,
             এক আসমান সুখ।
             এক আসমান সুখ।
সংক্ষিপ্ত..