চন্দ্রমুখী'১
কেউ এসে বসে না দুমুঠো গল্প আঁকতে'
বসে আমার শরীরের ঠুনকো নেশাতে'
সবাই যে যার মত করে, ভোগ করতে করে অভিনয়
সেই কবেই আমি চন্দ্রমুখী' পাথর হয়ে গেছি'
নিজের উপরেও আর তেমন ক্ষোভ নেই,
কেবল ঠুনকো চাওয়া নিয়ে বেঁচে আছি।
চন্দ্রমুখীদের জীবন সেই গহীন কাল কুঠুরিতে
চিরতরের জন্য তলিয়ে যায় হারিয়ে যায়।
একজন সাধারন মানুষ কখনোই একজন চন্দ্রমুখীকে ভালোবাসতে পারবে না!
যদি পারে সে মানব নয় মহামানব।
চন্দ্রমুখীরা ভোগের বস্তু নয়, ভালোবাসার বস্তু'
তাদের ভালোবাসলে বিনিময়ে বিশুদ্ধ খাঁটি
ভালোবাসা টুকুই ফেরত পাওয়া যায়।
তাঁরা প্রতারণা শব্দটাকে খুব বেশি ভয় পায়,
হারানোর ভয়ে তাঁরা নিজেকে উজার করে
দিতেও দ্বিধা বোধ করে না'
তবুও প্রেমিক গণ উজ্বল চেহারা খুঁজে'
যেনো সংসার সমরাঙ্গনে নক্ষত্রের মত জ্বলে'
সমাজবাসির প্রশংশা কুড়াতে পেতে রাখে থালা।
এই জগতে সর্বগুন সম্পন্ন মানুষ কেউ নয়,
অনেকগুলো ত্রুটির সমন্বয়ে
তৈরি হয়েছে মানব অস্তিত্ব।
আমরা সদা পরিপূর্ণ মানুষটাকে ভালোবাসতে চাই,
চন্দ্রমুখীদে' র কথা আমরা কি ভাবি?
তারাও ভালোবাসতে চায়, ভালোবাসা পেতে চায়,
হাত ধরতে চায়, পাশে থাকতে চায়,
মন ভালো করতে চায়, যত্ন সবাই বুঝে।
সংক্ষিপ্ত