শহর শতাব্দীর পুরনো
আগমনের উদ্দেশ্য ছিল ভাগ্য বদল!

ছেলেটা বড়ই শান্ত স্বভাবের
মেয়েটি ছিল পথের আগাছা,
কর্মের রাস্তা অশুভ ছিল তবে,
দুজনেরি উদ্দেশ্য এক শুভ আত্মা!

ক্লান্ত শহরে কাঠ ফাটা রোদে
শরবতের গ্লাস হাতে,
মেয়েটি আসলো, ইচ্ছে শরবত খাওয়ার!
তবে অংক নেই সাথে।

মেয়েটির জরাজীর্ণ ভাব দেখে,
ছেলেটি ক্ষানিক মায়ায় পড়ে!
শরবত গ্লাস খেতে বলল!
মেয়েটি অবাক হয়ে, শহরে নতুন?
নাহ আজ ৩ বছর হলো, ছেলেটি বলল।

মেয়েটি, আজও এত ভালোমানুষ আছে তটে!
একটু ভাবলো, আহামরি কত ঘটনাই তো ঘটে।

হঠাৎ একদিন ছেলেটি তার,
মুল্যবান বস্তু হারিয়ে বসে খোজাখুজিতে
আশে-পাশে কোলাহল রটে।
অদ্ভুত ভাবে বস্তুখানা কুড়িয়ে পেল,
সেই মেয়েটি, তাঁর আপন ঘাটে।

ফিরিয়ে দিলো বস্তুখানা ছেলেটার হাতে,
ভালোলাগার শুরু সেদিন থেকেই,
আত্মায় দুজনের সমান অনুভূতি,
ঘুমের আগে ভাবনায় মাঝরাতে।

কে বা জানত হয়ে যাবে ভালোবাসা,
তৈরি হবে নতুন এক গল্প।
এসেছিল দুজনি সুন্দর জীবনের তাগিদে,
রয়ে গেল সুন্দর জীবন, হয়ে গেলো,
নিষ্পাপ ভালোবাসা নগদে।

পথ চলতে তাদের দেখা হত নিয়মিত,
কথা হত অবিরত, ঘুরাঘুরি আত্মা পরিচিত।

ভালোবাসাও আজব বিষয়!
ছেলেটি প্রকাশে করত সংশয়।
মেয়েটি বুঝতো! তবে সে,
অপেক্ষায় উত্তর খুঁজত।

চোখ বলে আমি তারে ভালোবাসি,
মন বলে আমি তারে ভালোবাসি,
দি মাগ বলে সে আমার।
শরীর বলে আমাতে তার হক!

এ গল্পের গন্ধ আরও মিষ্টি...

সংক্ষিপ্ত....