পূর্ণিমা রাতের জোৎস্না মেখে
অকবিও হয়ে উঠেন কবি,
লিখেন দু’এক কবিতার ছত্র;
অপ্রেমিক হয়ে উঠেন প্রেমিক
রেখে প্রেয়সীর হাতে হাত,
রচেন প্রেম, চেয়ে অপলক নেত্র।
অথচ পাশ্চাত্যের কোলাহলমগ্ন নগরী
তুষারপাতে হয়ে উঠলে নিঝুম-নির্বাক,
কবি হয়ে উঠেছেন কি কেউ?
দেখেছেন কি ধবধবে প্রকৃতির সাজ
ফকফকা যার অপরূপ রূপ,
খেলেছে কি মনে কিঞ্চিৎ আনন্দের ঢেউ?
শহরের আলো সব থামিয়ে দিলেও
বাড়ি-ঘরের আলো সব নিভিয়ে দিলেও
শুভ্রতার ঔজ্জ্বল্যে করে ঝলমল প্রাণ-মন;
সূর্য-স্নান কিংবা জোৎস্না স্নান নয়,
শীতের আড়মোড়া ভেঙ্গে
তুষারস্নানেই বাইরে টানে দেহ-মন।
রাতের ঘড়িকে থামিয়ে দিয়ে,
নগরীর মানুষকে ঘুম পাড়িয়ে,
শুভ্র-বসনে, পা ফেলে মৃদু লয়;
সৌন্দর্যের এমন অনুপম রচয়িতা,
অনন্য সে কারিগরের অন্বেষণে-
বেরিয়ে পড়লে কেমন হয়?
[৪ঠা ফেব্রুয়ারী ২০১২; সময়: শেষ রাত]
Snow bathing
Full moon night spells
makes a non-poet a poet
let writes a few verses of poems;
A non-lover becomes a lover
holding the hands of the beloved,
make love, look with unwinking eyes.
But the bustling city of the West
When the snow falls make silent,
has anyone become a poet?
Have you seen the beauty of nature
whose bright beautiful forms?
Did it play a wave of joy in your mind?
Even if all the city lights stopped
Even if you turn off all the lights in the house
the brightness of whiteness shine your soul and mind;
Neither sun-bath nor moon bath,
by breaking the winter cover up
the body and mind are drawn out for snow bathing.
By stopping the night clocks,
Put the people of the city in sleep,
step down with white attire and gentle rhythm;
Such an incomparable composer of beauty,
In search of the unique artisan -
How about getting out?
[4th February 2012; Time: Last Night]