যে লোকটা পায়নি কখনও
কোনো হাত কিংবা দেওয়াল
ঘড়ির স্নেহ ,
সে-ই বোধহয় রাতে
মারুতি ভ্যানে নিয়ে যায় কোনো
রাতপরীর দেহ ।
ময়নাতদন্ত?
নাকি
ব্যাবসার কাজে লাগবে বলে?
পড়ন্ত বিকেলে ক্যানভাস
কেনে, অ্যাবস্ট্রাক্ট
কিছু আঁকবে বলে ।
তাই সঞ্চিত খাবারের অঙ্ক করে
গা মেশায়
সামরিক বাহিনীর ঝাঁকে,
বঞ্চিতদের ঘুরে দাঁড়াবার
কাহিনী গুলো
হঠাৎ কিরম অতিরঞ্জিত লাগে ।
ব্যান্ডেজে বাধা বুক,
গভীর অসুখ তাই
খুলে দেখে না পুরনো চোট টা,
আঁকতে দিলে শুধু মুখ আঁকে
আর লিউকোপ্লাস্টে ঠোঁট টা ।
দুখের নদীতে
সিটি গোল্ড ভাসে
দিকভ্রষ্ট সোনার তরী ,
শেষ পৃষ্ঠার
উপরে মন লেখা তবে
তেষ্টার নাম শরীর ।।