কাল একটা নতুন কবিতা লিখলাম।।টাঙ্কা কবিতা।এটি একটি জাপানি কবিতার ধরন। টাঙ্কা যার বাংলায় মানে করলে দারায় ছোটো গান।   পরবর্তিতে ইংরাজিতে অনুবাদ হয় এই কবিতা গুলো।
এই কবিতার বেশ কিছু কবির নাম-
         অ)মাসাওকা সিকি
        আ) ওকি নাওভুমি
         ই) ইশিকাওয়া টাকুবুকু
         ঈ) ওকামাটো কানোকো
          উ)ইকিও মিশিমা
          ঊ) আকিক্ক বাওবা     ইত্যাদি।

*এই কবিতা গুলি ৫ শব্দের হয়
*কবিতা গুল সিলেবল ভিত্তিক

*গরম বাতাস বয়
উদাসী ক্ষুধার্ত শরীরে।
প্রতিক্ষা কেবল
কুয়াশার চাদর উড়ে আসবে;
জীবন গরম জুরাবে বলে------
        এইবার দেখা যাক কি এর বৈশিস্ট।
১)গ-রম বা-তাস বয়                  ৫ সিলেবল
২)উ-দাসি খু-ধার-ত শ-রিরে        ৭ সিলেবল
৩)প্র-তি-ক্ষা কে-বল                   ৫ সিলেবল
৪) কু-আশার চা-দর উরে আস-বে    ৭ সিলেবল
৫)জী-বন গ-রম জু-রাবে বলে           ৭ সিলেবল।
  
    *প্রথাম দুই লাইন এ এক ছেলের শারিরিক ক্ষিধার কথা আছে।শেষ দুই লাইনে কুয়াশার চাদর এক মেয়ের কথা।দুটো আলাদা চিত্র কে মাঝের লাইন টা জোগ করেছে।  দুটো আলাদা চরিত্র কে বা চিত্র কে জোগ করা এর একটা বৈশিশ্ট।

          এইটা ট্রেন্ড।সাধারনত ভালবাসা ,যৌনতা ,পরিবেশ, প্রাকিতিক বস্তু,জীবজন্তু নিয়ে লেখা হয়।বাংলা ব্যাকারন আর ওদের ব্যাকারনে পার্থক্য আছে।সামান্য পরিবর্তন হবে বাংলায় কবিতা  লেখার সময়।