০৩.০৮.২১
শূন্যে শূন্যে বিশ্বময যোগবিয়োগের খেলা
চক্ষু তারায় অন্ধের স্বপনের ভেলা।।
অতৃপ্ত মনের ধাঁধাঁ কবি গৌড়ানন্দ জানে
মহাশূন্যে মহাঘোরে ভাবে যাহা আনে।।
আসে কল্পনা মতিতে ছবি যাকিছু উদ্ভট
তাই দিয়ে রচে কবি হিং টিং ছট।।
কবিতা নয় তো আর তাই কবিতার ছুটি
গৌড়ানন্দসহ কাঁদে সকলেই জুটি।।
আনিলেন মহামতি সেকি বিষম বিজ্ঞান
গৌড়ানন্দ নয় তার নাম আইনস্টাইন।।
যাহা কিছু দেখি মোরা তার কিছু নহে ঠিক
দেখালেন অঙ্ক কষে সবি আপেক্ষিক।।
স্টিফেন হকিন্স নাম যার জানে সর্বজন
আপেক্ষিকতার ব্যাখ্যা করেছেন বর্ণন।।
এ পৃথিবী বেশিদিন দেখি টিকে নাতো আর
নিতে হবে মানুষেরে শুন্যেরো ওপার।।
বিশ্ব জুড়ে চলে আজ তাই মহা তোলপাড়
কি করে মানুষে নিবো শূন্যেরো ওপার।।
ওপারে গড়িতে মোরা নতুন এক আবাস
পাঠায়েছি নভোযান বুঝিতে আভাস।।
এইভাবে কোনদিন পরে পাইলে খুঁজিয়া
যাইবে চলিয়া মানুষ পৃথিবী ভুলিয়া।।
রহিবে পড়িয়া পিছে অই গৌড়ানন্দ কবি
ফুঁটিয়া উঠিলে পরে নব সেই ছবি।।
যদি আসে কোনদিন সেই ছবির জীবন
স্বার্থক হবে পয়ার ভেঙ্গে তবে, কবি
-খায়রুজ্জামান।।