মানুষ গুলো নিয়ম বাঁধে,
দলে দলে বিচার করে।
হাপিত্যেশে ফন্দি আটে,
নতুন করে মনের কোণে;
অস্ত্র -গাথার সমীকরণে।
যাপন দিনের শেষে-
অঙ্ক কষে প্রশ্ন;
ছুড়ে দিগন্তরে।
একে একে নকশি -
কাঁথা মেঘে মেঘে,
নাছোড় বাঁধে।
সমাজ শুধু দেমাগ,
নাড়ে ঝাপটে ধরে;
কী সে বাঁচে?
দোষে দোষে মানুষ পুড়ে,
অন্ধ যেমন বর্ণ শিখে!
মিছিল করো ঠোঁটের ফাঁকে,
দেখার মাঝে ইতি টেনে,
দেখ গিয়ে শুধু নারী কেন;
নিঃশব্দে পুরুষ ও কাঁদে!
ছুঁয়ে ছুঁয়ে ক্ষয় হয়,
পূণ্য চিত্তের আঁটসাঁটে।
মত্ত সবাই আপন তেজে ,
ধর্ম পাচ্ছে অলীক পথে;
তবুও পাঁচ এক শিশু-
স্তব্ধ মুখে গপ্পো হয় প্রথম পাতায়,
মানবতা হাতছাড়া মৌনী উর্দ্ধ শ্বাসে।
কলম ছুটে আগুন মেখে,
নীরবে কালি দেশান্তরী।
শতছিন্ন এক বৃত্তে,
শেষ টা যেন বেঘোরে!