বাবা মানে বটবৃক্ষBaba Mane Botobrikkho

সুমাইয়া হোসেন সুরভী তথা নবীন মাহমুদ তথা আমার সম্পাদিত প্রথম বই এইটি।

বইটির স্বপ্ন সারথিগণ হলেন–

০১. সুমাইয়া হোসেন সুরভী
০২. শাহ জালাল সুলতান
০৩. আফসান উদ্দিন অপু
০৪. আজমাইন তালহা
০৫. শাহজাদী জেরিন
০৬. শাহাদৎ হাসান
০৭. মোঃ আশরাফুল ইসলাম
০৮. ফাতেমা তুজ জান্নাত মৌ
০৯. সরস্বতী আচার্য্য
১০. সুজন মোহাম্মদ
১১. কামরুল হাসান জুয়েল
১২. নাহিন আবরার অভি
১৩. মোঃ তৈয়েবুর রহমান তাকিব
১৪. সৌরভ সমদ্দার বিবেক
১৫. মোঃ শাহ মাখদুম আহাম্মেদ সাবিত
১৬. আসাদ নুর
১৭. মোহাম্মদ মাসুদ হাসান
১৮. মোঃ আল-আমিন খান
১৯. সালমান সাদিক
২০. টুম্পা খাঁন
২১. হাফেজ মুহাম্মদ আব্দুল লতিফ শাহনূর
২২. আবু সাঈদ
২৩. ইনজামামুল হক সাজিদ
২৪. মুহম্মদ ফারুক নাহিদ
২৫. সাজনীন সম্পা
২৬. মোঃ নজরুল ইসলাম
২৭. মোঃ গোলাম বায়েজিদ হৃদয়
২৮. সাবিনা খাতুন রহিমা
২৯. ফজলুল হক
৩০. মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন
৩১. আলহাজ্ব হারুন অর রশিদ
৩২. জুলিয়াস খান
৩৩. শান্তনা হালদার
৩৪. আদিল উদ্দীন বাবু
৩৫. মোহাম্মদ নওশের আলী
৩৬. তসিকুল ইসলাম তসি
৩৭. সাকিব মৃধা
৩৮. ফয়সাল আহমেদ
৩৯. ইসমাত নাহার জেরিন
৪০. পথিক নূর
৪১. লাহিন নাহিয়ান
৪২. হাজী আবু কাউছার
৪৩. তোয়াবুর রহমান তোয়া (ক্যানভাসে তোয়া)
৪৪. নাজমুল ইসলাম
৪৫. তম্বি দাস
৪৬. রহমত উল্লাহ চৌধুরী
৪৭. জুনাঈদ আল হাবীব
৪৮. ইমাম হোসেন শিকদার
৪৯. মহঃ ইব্রাহিম (ভারত)
৫০. অমল চক্রবর্তী (ভারত)
৫১. পঞ্চ ঘরামী (ভারত)
৫২. সুদীপশুভ্র মন্ডল (ভারত)
৫৩. সুরজিৎ কোলে (ভারত)


কখনো স্বপ্নেও ভাবি নি দুই বাংলার লেখকদের কবিতা নিয়ে বই সম্পাদনা করবো।
এটা আমার অনেক বড় একটি স্বপ্নপূরণ।
মহান আল্লাহ পাকের কাছে অশেষ কৃতজ্ঞতা যে তিনি আমাকে আমার এত বড় একটি স্বপ্ন বাস্তবায়নের তৌফিক দিয়েছেন।
সেই সাথে কৃতজ্ঞতা জানাই আমার সম্পাদিত বইটির ৫২ জন কবিকে। যাঁরা পাশে না থাকলে আমার স্বপ্নটি পূরণ হতো না।
সাবিত ভাইয়ার চা খাওয়ায় ত্রিশ টাকা আমার কাছে চিরকাল স্বযত্নে তোলা থাকবে। সেই সাথে সকল কবিদের সাথে কাটানো হাজারো সুন্দর মুহূর্ত মনের কুঠুরিতে আজীবন তোলা থাকবে।
সবার প্রতি আমার হাজারো ভালোবাসা, শ্রদ্ধা ও শুভকামনা রইলো।

অনাগত সন্তানকে পৃথিবীর আলো দেখানোর স্বপ্নে বিভোর প্রতিটি মা-ই জানেন যে, জন্মদানের মুহূর্তে তার নিজের জীবন প্রদীপটুকু নিভে যাবার সম্ভাবনাও শতভাগ।
তবুও কি তার স্বপ্ন দেখা থেমে থাকে!
সন্তানের মুখখানা দেখে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করার মাঝেও যেন তাঁর সুখ!
অতঃপর জীবনের অন্তিম মুহূর্ত পর্যন্ত মায়েদের ত্যাগের কথা আর না-ই বা বলি.....

নীরবে, নিঃশব্দে, নিভৃতে একজন বাবা দিনের অধিকাংশ সময় ব্যয় করেন আয়ের পিছনে ছুটে। সন্তানের মুখে ভাল খাবারটা তুলে দিবে বলে......
পছন্দের জামাটা কিনে দিবে বলে..... কিংবা লেখাপড়ার সীমাহীন খরচ মেটাবে বলে.....

নিজের সুখটুকু বিসর্জন দিয়ে নানান কায়দায় অর্থ সাশ্রয় করে সন্তানের জন্যে সুখ কেনেন বাবারা।
শাশ্বত সতা তো এটাই যে সন্তানের প্রতি বাবা-মায়ের ভালোবাসাই পৃথিবীর নিঃস্বার্থ ভালোবাসা।

তাদের এই ভালোবাসার গভীরতা বুঝি ক'জন?
বৃদ্ধ বয়সে তাদের নিঃসীম শূন্যতার কথা আমরা ভাবি ক'জন?

“বাবা মানে বটবৃক্ষ” বইটির প্রতিটি কবিতা আপনাকে ভাবতে শেখাবে......
ভালোবাসতে শেখাবে....
বাবা মায়ের ভালোবাসার গভীরতা উপলব্ধি করতে শেখাবে.....
বইটির প্রতিটি কবিতা আপনার ভাবনায় বৈচিত্র আনবে....

বাবা-মা হারা সন্তানদের হাহাকারের কাব্য পড়তে পড়তে আপনি কখনো আপনার চোখে জল অনুভব করবেন। আবার কখনো সদ্য পিতা-মাতা হওয়ার পর নিজের সন্তানকে দেখে হারানো বাবা-মা কে ফিরে পাওয়ার পুলক অনুভব করবেন।
সমগ্র বইটি জুড়ে আপনি অনুভব করবেন প্রতিটি সন্তানের বুকের গভীরে থাকা তাদের বাবা-মায়ের জন্যে অন্তহীন ভালোবাসা......

সকল কবির পিতা–মাতা কে

কৃতজ্ঞতা– কবি মোঃ তৈয়েবুর রহমান তাকিব