এইমাত্র আমি থমকে গেলাম,কিংবা
থামানো হল আমাকে,
জানিনা,কেনো অদৃশ্য পাশবিকতার স্বীকার হয় কোমলতা,
কলমিলতার শরীলে লজ্জাবতীর ছোয়া,
সু-চন্দনা চন্দনের ঘ্রানে মাতোয়ার।
অভিলাষ দ্যুতি নীলাভ আলো ছড়ায়,
প্রশস্ত পথ মিলে সরু পথের পথে,
থেমে যায় কি ঐ বাঁশী , বেধ করে অক্ষমতা পুরত্ব দেয়ালের ওপারে!
ব্যকুলতায় আড়ষ্ঠ কন্ঠ ধুকে ওঠে
প্রাচীরের প্রসারতা বেড়েই চলে।
হিজিবিজি,ঘোল পাক খায়,চলক চিন্তার জঠরতায় কিলবিল করে শুকন দুঃখ,
আশ্বাস নেই জ্বলে উঠার রূপালী আলো
দিনান্তের ঘাটে শৈবাল জমেছে,মেঘ হয়েছহে অনেক কালো।
কোন সস্তা আবরণী ঢেকেছে ঐ আলো,
চোখ জ্বলে নিরবে, নেই বহ্নি থামনোর পানি,
অতটুকু,থাকে যতটুকু,ঝরিও না আর
এই অকালে।
সন্ধ্যা নামেনি তবু বুহুদূর, শানিত তলোয়ার
পশ্চিম আকাশে,
নবনন্দিত রবি মেখলায় পাখা,আলোক বন্যার ফোয়ারা প্লাবিত ও পথে।