পুরুষকে দুমড়ে মুচড়ে করিতে পারো ধ্বংস!
দমাতে যেয়ো না কখনও, নিশ্চিত হইবে নির্বংশ!
লেখা মহা কাব্যে লিখিত ইতিহাস!
চক্রে নষ্ট, হয়ে ভ্রষ্ট, হয়না অকালে বিনাশ!
হেরে যাওয়া যে ওদের রক্তে নেই!
ওরা মরে গিয়েও ফিরে আসে বারে বারে।
ঘটনার;
বার বার হইয়াছে পুনরাবৃত্তি!
মনিব্যাগ ব্যতীত পাইল না স্থিতি!
হেসে হেসে অভিনয়, আছে কীর্তি!
"কাজের কাজি ব্যস্ত;
কত কাজে নাকি ন্যস্ত!
ভালোবাসার অনুভূতি নেই,
চরম বোঝে স্বার্থ!"
ওরা ভয়ঙ্কর, প্রচণ্ড হিংস্র, ভালোবাসার কাতর!
মানিব্যাগের ওজন ক্ষয়ে,
হয় নিথর, প্রয়োজনে জমিয়া পাথর।
চারিদিকে অপবাদ, থাকে আড়ষ্ঠ!
যদি দেখো কোনো পুরুষ;
হিংস্র জানোয়ারের বক্ষ করিছে ছিদ্র;
তবে জেনে নিও,
পুরুষ তার ভালোবাসায় হয় হিংস্র!
তবুও হাসি, প্রচণ্ড কষ্টে বিমূর্ষিত;
ঠোঁটের কিনারায় হাসি অবিরত!
চোখের জল ঘাম হয়ে মিশে যায় পদতলে!
কান্না নেই হয়তো।
মুদ্রাহীন পকেট, খালি পাসিং-শোর বাক্স!
প্রয়োজনীয়তার অপূর্ণতায় ব্যর্থ যখন!
আমি হেরে যাই, তখন!
কর্মকে ভালোবাসে বলেই হারায় অভিলাষ;
মনের আবেগ টুকু কান্না করে কাছে যাবার!
ভালবাসার কাছে হেরে যায় বারং বার!
তাঁর পদার্পণে কম্পিত চারিপাশ!
অন্যায়ের বিরুদ্ধে সটান বক্ষে, উচ্চ শির;
হৃদয়ে তার পরিবার, মর্ত যেন নীড়!
কে আপন কে বা পর?
সে যে আপন গতিতে ছুটে চলা নর!
আমি তাদের কথা বলছি না মোটেও;
আপন পানে ন্যস্ত তারা থাকে ভয়ার্ত।
মানুষ রূপে হইয়াছে দোপেয়ে!
কষ্ট তাই, বোঝেনা কেউ!
আহারে জীবন; আহারে জীবন!
তবুও আসেনা জল;
আহা কি আজব নিক্তি?
আমি নর, তাতেই মুক্তি।