আমার সতীত্বের নির্মল অঙ্গে
চাবুক মেরেছে তোমার বর্বরতা,
ছিঁড়েছে আমার মলিন পর্দার প্রচ্ছদ
হাহাকার করে কেঁদেছে নীরব যন্ত্রণা...।
তত বেশী আঘাত করেছে তোমার কালপিট চাবুক।
রক্তাক্ত স্মানে হর্ষিত তোমার চাবুক
তৃষ্ণা মিটিয়েছে আমার সতীত্বের গভীরে,
ধিক তোমার তৃষ্ণার্ত চাবুককে
জ্বলে পুড়ে ছাই হোক তোমার বর্বরতার অহংকার।
যে বর্বরতায়......
তোমার চাবুকের আঘাতে কেঁপেছে আমার সারা শরীর,
তবু তৃপ্তি পাইনি তোমার পাশবিকতা
টেনে হিঁচড়ে নিয়ে গেছে তোমার কামনার কালগহ্বরে...
যেথা প্রস্ফুটিত তোমার আঘাতের ঘা।
বিষাক্ত যন্ত্রণায় কেঁদেছি আমি
যার মূল্যায়ন সংবাদের শিরোনামে...
প্রভাতে কেউ চোখ বুলিয়েছে আমার সারাদেহে,
কেউ বা ভিজিয়েছে একফোঁটা চোখের জলে...।
তবু কেউ আঙ্কুল তোলেনি তোমার দিকে,
দাগ টেনেছে আমার সতীত্বের সাদা কাগজে......
ধিক তোমার পৌরুষের বর্বরতায়,
লজ্বা আসুক তোমার চোখে, আমার চোখে নয়
ধিক ধিক তোমার পাশবিকতার পৌরুষে......।