অর্ধেক রজনী গিয়েছে চলে
যতটুকু প্রহর বাকি রয়েছে-
ততটা মায়া মিশে আছে নিশীথ স্বপনে
যতটুকু প্রহর পার হয়েছে-
তার সবটা জুড়ে ছিলো নিশীথ জাগরণে
যত খানিক প্রহর কেটে যাবে-
তত খানিক মায়ায় ডুবে যায় অপেক্ষমাণ রজনী,
যত খানিক প্রহর জানত নিশীথ স্বপনের ঠিকানা
তত খানিক মায়া উঁকি দিতো সংগোপনে নিশীথ আস্তানায়।

আধো জাগরণে রজনী প্রহর কেটে যায় নিশীথের প্রশ্রয়ে
ক্রমে ক্রমে মায়া বাড়ে মনের গভীরে নিশীথের আশ্রয়ে,
তন্দ্রাঘোরে স্বপন জাগে কেবলই মায়ার স্রোতে ভেসে যাওয়া খেয়া রূপে;
স্বপন জাগে  আনমনে রজনীতে আসক্ত মায়ার আড়ালে   
স্বপন জাগে আশায় আশায় নিশীথ মায়ায় জড়ানো আবদারে,
স্বপন জাগে নিশীথের বাতি হয়ে আঁধারের মায়ার আদরে
স্বপন জাগে সুপ্ত বার্তা হয়ে মনের গহীনে নিশীথের নিশ্চুপ সময়ে।