আজো বিমুখ প্রান্তরে আমাদের দেখতে হয়;
মুক্তির সোপানে ,
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণে -
আমার বোনের ধর্ষণ চিত্র ।
আজো, আজও দেখতে হয় ;
দুই সন্তানের জননী ,
পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেট এর জন্মদাতা মায়ের-
আঁচল সরিয়ে হাড়কাঁপা শীতে যত্রতত্র ঘুমানোর বিধান-
একি ছিল মোর একাত্তরের স্বাধীনতা
সম্ভ্রম , রক্ত ঘাম আর তেজে কেনা মুক্তির সোপান।
আশা তো ছিল বঙ্গবন্ধুর -
আশা তো ছিল মোর,
এই দেশে বিরাজিত হবে শান্তি ,সুখ,আর নিরাপত্তা অবিরাম।
তবে আজ কেন দেখিতেছি ?
নির্যাতিত মা , নির্যাতিত শিশু , ক্ষুদার্থ করুণা , নারী ধর্ষণ ,হত্যাযজ্ঞ নির্মমতার ফুটেজ আর চিত্র ।
আজ কেন ছাত্ররা নিষ্ফল নির্বিচারের শিখার -
উত্তাল উত্তপ্ত কেন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস?
আজ কেন সত্য প্রচার করলে,
প্রতিবাদী আওয়াজ তুললেই-
হত্যা করা হচ্ছে রুদ্ধ করে নিঃশ্বাস।
আজ কেন বুক ফুলিয়ে হাসে
ধর্ষক , র্যাপিড , ঘাতক ও একদল নরপিচাশ।
জাতি জানা নেই এই প্রশ্নের উত্তর,
উত্তর জানেনা একাত্তরের সংবিধান-
ওহে পিতা,
সন্ত্রাস , উগ্রবাদ , অমানুষ, র্যাপিডদের হাতে
শোষিত তোমার গড়া সোনার সোপান।