অভ্যর্থনা জানাই কবি তোমায় -
"বাংলা কবিতা;
কবি ও কবিতার আসর" প্রতীক অলংকিত-
মেডেল পরিয়ে।
ভালবাসাময় এমন উষ্ণতা দিয়ে বরণ করে প্রতিটি কবিবৃন্দকে সেই সাথে বিশেষ দুই কবি মাতা কে আমার মা "কবি সুদীপ্তা চৌধুরী" এর মাতা "কণিকা পোদ্দার" এবং "কবি ত্রিদীপা ঘোষ " এর মাতা "শিখা রানী ঘোষ" কেও সেই সম্মানে সম্মানিত করে শুরু হয় আন্তর্জাতিক কবি সম্মিলন ২০২৩" এর পদযাত্রা। অনুষ্ঠান চলাকালীন চা - আপ্যায়ন পর্ব ছিল। উপস্থিত সবাই ছিলাম "কবিতা আসর" পরিবারের সদস্য তাই সবার মাঝে ছ়িল পিকনিক পিকনিক আমেজ। এডমিন ৩ "কবীর হুমায়ূন" এবং "কবি রুনা লায়লা" এর অসাধারণ উপস্থাপনায় সম্মানিত কবিদের কবিতা পাঠ সেই সাথে ছিল কলকাতা থেকে আগত কবি "পরিতোষ ভৌমিক এবং "মুকুল সরকার" এর কবিতা পাঠ। প্রথম অধিবেশন এর সভাপতি "কবি বেগম সেলিনা খাতুন" এর বক্তব্য এবং কবিতা আবৃত্তির মধ্য দিয়ে মুলতবি ঘোষনা করেন তার বাড়ির সুন্দর ছাদে কোন একদিন আড্ডায় যোগদান করার আহ্বান জানিয়ে।
(বিরতিতে পরস্পর কবি পরস্পরের সাথে পরিচিত হচ্ছিলেন। যাদের লেখায় মন্তব্য করা হতো কিন্তু পরিচয় ছিল না তাদের সাথে পরিচয় হয়। অবাক করা বিষয় আমি মন্তব্য করি কিন্তু অনেক কবিকে চিনতে অপারগ ছিলাম কিন্তু খুব সহজেই তাদের কাছে আমি ছিলাম পরিচিত নাম আবার পরিচিত মুখ।)
.......
দ্বিতীয় অধিবেশন শুরু হয় ৩.০৫ মিনিটে। সেই অধিবেশনে সহ সভাপতি হিসেবে আসরের আরেক সম্মানিত "কবি খবিরউদ্দিন" কে আমাদের মাঝে পেয়েছিলাম। সেই পর্বেও আরো কয়েকজন সম্মানিত কবিরা কবিতা পাঠ করেন। সেই সাথে প্রথম অধিবেশনের কবিরাও সুযোগ পেয়েছিলেন আরেকটি কবিতা আবৃত্তি করার। সময়কে আরো বেশি উপভোগ্য করে তুলেছিল কবি "পলাশ দেব নাথ" এর কণ্ঠে তার অঞ্চলের আঞ্চলিক গান। বিকেল ৪ টায় মুলতবি ঘোষণা করেন পিঠা অপ্যায়ন পর্বের জন্য বই এর স্মারক উন্মোচন পর্বের মধ্য দিয়ে।
..........
বিকেল ৫ টায় আবারো অনুষ্ঠান শুরু হয় কবি "মনিরুজ্জামান" এর কাব্যিক উপস্থাপনায় সেই সাথে এডমিন কবিতা আসরের কবি "পল্লব আশফাক" এর পাঠানো বার্তার মধ্য দিয়ে। সেই অধিবেশনে মঞ্চ আলোকিত করেছিল এডমিন ৩ "কবীর হুমায়ূন" "কবি আরিফ" "কবি বেগম সেলিনা খাতুন" সেই সাথে দুই কবি মাতা "কণিকা পোদ্দার" এবং "শিখা রানী ঘোষ" । তারা তাদের অনুভূতি ব্যক্ত করে। এডমিন ৩ "কবীর হুমায়ূন" কে আমি "কবি সুদীপ্তা চৌধুরী" "রুনা লায়লা" এবং কবি ত্রিদীপা" ফুল দিয়ে বরণ করে নেই। সেই সাথে এডমিন ৩ "কবীর হুমায়ূন" দুই কবি মাতা কে "কবি মাতা সম্মাননা" প্রদান করে। তার পরের ক্ষণে আয়োজক এডমিন ৩ "কবীর হুমায়ূন" এর বক্তব্য আরো বেশি আলো করে তুলেছিল। "কবি সম্মাননা স্মারক" প্রদানের ব্যবস্থা করার প্রস্তুতি চলতে থাকে। কিছুটা বিলম্বিত হবার মধ্যবিরতিতে কবিরা তাঁদের অভিব্যক্তি প্রদান করেন সেই সাথে "মধু হই হই বিষ খাওয়াইলি" গান সবাইকে ছন্দে ছন্দে জাগিয়ে তুলেছিল। অপেক্ষার প্রহর শেষ করে ৬.১০ মিনিট থেকে "কবি সম্মাননা স্মারক" প্রদান পর্ব শুরু হয়। এক এক করে এসে আমার স্মারক গ্রহণের ক্ষণ। এর পরের মুহূর্তেই আমার পক্ষ থেকে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষনা করে পথ যাত্রা শুরু "ঘরে ফেরা" আর "জীবনের পথে".....