মন্দিরে কে রে ?
আমি কলা খাই না গো......
তাথৈ তাথৈ নৃত্যে চমকে উঠে ব্যাটা কলা চোর ।
রাক্ষসী ক্ষুধা পেট টা কে তো আর বারণ করা যাচ্ছে না,
এই পেট তুই আর ক্ষুধা লাগাস নে,আমি আর খেতে দিতে পারবো না।
মানুষ মূর্তির অন্তরালে এমন ঘটনা ঘটেই যাচ্ছে অনিবার,
তবু ও বঙ্গস্বর্গ জয় এর আশা করেছে কিছু অত্যাচারী শক্তি চাঁড়াল,
আঁকড়ে ধরে রাখতে চায় ক্ষমতার পুস্পাঞ্জলি,যেন তাঁরা জগৎ পিতা।
দুর্বলেরে বলি দিয়ে হাল চাষ করিয়ে,ছেলের রক্ত মাগে দশভুজা,
এ কেমন মানবতা!!ক্ষমতা পাবার মন্ত্র শেখা!!সর্বনাশের তালি বাজিয়ে,
রক্ত-তৃষার পিপাসা মিটিয়ে স্বাধীন বাংলার শাসন!!
নপুংসকের ফাঁসি,আশায় আছে বঙ্গবাসি,স্বরলিপিতে তাল রেখে
বাজাতে হবে বাঁশের বাঁশি ।।
মাটির ঢেলার মূর্তি নয় মানুষ,চেতনায় বলিয়ান,স্বহস্তে দমন করো,
অহিংসা,ঢাল তরবার,গড়ো ন্যায় নীতির পরিবার ।
ভাঙ দল বি-দলের মন্ত্র,দেখ সমান্তরাল,অবলার সর্বনাশী চোখের জল,
অপরাধীর সাজা দাও গৌরবের আঁচল পড়াও বাংলায় নিরপরাধের নয়।
রচনা
০১।০২।২০১৪