(গুরু তুমি হে)
গত ২৪/১২/২০১৭ তারিখ নিজের লেখা ‘শত সহস্র প্রণাম কবি তোমায়-’ পাঠ পরবর্তী মন্তব্যে শ্রদ্ধেয় কবিবর ফয়েজ উল্লাহ রবি (পারিজাত) সাহেবের মন্তব্য পাঠ করে শ্রদ্ধেয় কবিবর সঞ্জয় কর্মকার মহাশয়’কে উদ্দেশ্য করে কমেন্ট বক্সে লেখা লিখনি।
লিখতে লিখতে শেষ হবেনা- ওনার গুণ গান
যত লিখি হয়না শেষ- আরও, লিখতে চাই মন।
লেখাকি কবি শেষ হয়? নেইতো বাঁধা নিয়ম-
আসরের গুরু তিনি- মানে, এ হৃদয় তেমন।
চলছে চলুক এমনি করে- লেখেন যেমন লেখা
লেখনিতে জ্বলুক আলো- জাগুক হৃদয় কথা।
নতুন তরে বিলিয়ে দেন- নিত্য নতুন লেখা
পাঠে জাগুক হৃদয় কথন- নতুন কিছু ভাবনা।
মন খুলে লেখেন তিনি- মগজ ধোলাই করা
পাঠে তৃপ্ত হয়ে মোরা- জ্বালবো আলোর ধারা।
তিনি গুরু তিনি গম্ভীর- সবাকার হৃদয়ে, নিয়েছেন করে ঠাঁয়
পরমো যতনে তাহার সন্মুখে- নোয়ায়, মোর মাথাটাই।
অগনিত লেখা লিখে শুধু চলা- সকাল বিকাল রাতে
আরও আছে কত শত সহস্র কথা জমাট- তার হৃদয়ে।
চলুক এভাবে থাকুন বেঁচে- আজীবন এ হৃদয়ে
গুরু মানিয়া লয়েছি তারে- শ্রদ্ধেয় কবিবর তুমি হে।
সময়কাল- দুপুর ০২:১৮ (ডিসেম্বর ২৪, ২০১৭)
## ## ##
(মানুষ কর গুরু হে)
গত ২৪/১২/২০১৭ তারিখ নিজের লেখা ‘শত সহস্র প্রণাম কবি তোমায়-’ পাঠ পরবর্তী মন্তব্যের উত্তরে শ্রদ্ধেয় কবিবর সঞ্জয় কর্মকার মহাশয়ের মন্তব্য বক্সের মন্তব্য পাঠ করে গত ২৫/১২/২০১৭ তারিখে শ্রদ্ধেয় কবিবর সঞ্জয় কর্মকার মহাশয়ের উদ্দেশ্যে কমেন্ট বক্সে লেখা লিখনি।
ভাষা আজ জানা নেই, মুছিবো কি করে- তোমার চোখের ওই অশ্রু ধারা
আনন্দের ওই ধারা বহিছে চক্ষু তলে- মোছাতে নাহি পারিবো আজি
ঝড়তে দাও ওগো শ্রদ্ধেয়- আজি আনন্দের ওই মুক্ত ধারাখানি।
হৃদয়ের ক্রন্দন হৃদয়ে রাখো- প্রকাশ করোনাকো কভু তারে
তোমার ক্রন্দন সহিতে না পারি- এবার বুঝি ক্রন্দন এলো, মোর দ্বারে।
হৃদয় আজ বড়ই ব্যকুল- চেয়ে আছে পথ পানে
চক্ষু দেখিতে চাই তোমাকেই- খুবই কাছ থেকে।
দেখেছে হৃদয়, দেখেনিকো চোখে-
তাই, তোমার ক্রন্দনরত কথায়- আজ চোখ ভিজে ওঠে।
ওগো বন্ধু ওগো শ্রদ্ধেয় গুরু- তোমার চরণে রেখেছি মোরে
মানুষ কর আজ- তোমার লেখনি ছায়াতলে রেখে।
আমি অবুঝ আমি শিশু- তোমার মগজ উজার করা লেখনির কাছে
তোমার লেখনির ছায়াতলে রেখে- আমাকে মানুষ কর
হে কবিবর শ্রদ্ধেয় গুরু হে।
সময়কাল- দুপুর ০২:১৫ (ডিসেম্বর ২৫, ২০১৭)